বলিউডের এভারগ্রীন অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রীর ক্যারিশ্মার জাঁদুতেই কাত আট থেকে অষ্টাদশী। তার চোখের ইশারাতেই ঘুম উড়েছে একাধিক পুরুষদের। শরীর বিহঙ্গে আজও তিনি টেক্কা দিতে পারেন নিউকামারদের। নব্বইয়ের দশকের সেই অভিনেত্রী আজও তার ক্যারিশ্মায় মুগ্ধ করে রেখেছে নেটিজেনদের। সেই নব্বইয়ের দশকের হিট জুটি মাধুরী দীক্ষিত ও অনিল কাপুর। একের পর এক ব্লকবাস্টার ছবিতে অভিনয় করেছেন দুজনেই। তাদের অনক্রিন ও অফক্রিন সবেতেই দর্শকদের পছন্দের তালিকায় ছিল এই জুটি। কিন্তু হঠাৎই ছন্দপতন। একটানা ছবিতে অভিনয় করতে করতে অনিলের বিপরীতে ছবিতে একসঙ্গে কাজ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এই বলি ডিভা। কিন্তু কেন?কী এমন ঘটেছিল দুজনের মধ্যে? জেনে নিন বিশদে।
মাধুরী দীক্ষিত ও অনিল কাপুরকে শেষবারের মতোন একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল ২০০০ সালে । ফের ১৯ বছর পর তারা আবার একসঙ্গে।
210
ছবিতে একসঙ্গে কাজ করতে করতে দুজনের সম্পর্ক নিয়ে জোর কানাঘুষো শুরু হয়েছিল।
310
সারা বি-টাউনে তাদের নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছিল। শুটিং সেটে দুজনেই দীর্ঘদিন একসঙ্গে সময় কাটানো নিয়েই চারিদিকে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।
410
অনিল যেহেতু বিবাহিত ছিল সেই কারণে অনিলের স্ত্রীর কানেও বিষয়টি পৌঁছে গিয়েছিল। এমনকী একদিন শ্যুটিং সেটে আচকমাই বাচ্চাদের নিয়ে চলে আসেন সুনিতা কাপুর।
510
অনিল তার স্ত্রী ও বাচ্চাদের দেখে তাদের সঙ্গে বেশ ভাল করেই সময় কাটাচ্ছিলেন। আর তখনই সেখানে মাধুরী হাজির হন।
610
মাধুরী লক্ষ্য করেছিলেন যে অনিল তার পুরো পরিবারের সঙ্গে হ্যাপি আছেন, তারপর থেকেই মাধুরী এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
710
তারপর থেকেই অনিলের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখতে শুরু করেছিলেন মাধুরী। এবং সেই সময়ের পর থেকেই মাধুরী আর অনিলের সঙ্গে কোনও ছবিতে কাজ করেননি।
810
১৯৯৯ সালে শ্রীরাম নেনে-র সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন মাধুরী দীক্ষিত।
910
একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, যে তিনি এমন কোনও কাজ করবেন যাতে অনিলের পরিবারের ক্ষতি হয়। ২০০০ সালে রাজকুমার সন্তোষীর 'পুকারে' ছবিতে শেষবারের মতোন দেখা গিয়েছিল মাধুরী-অনিলকে।
1010
কেটে গিয়েছ দীর্ঘ ১৯ বছর। টোটাল ধামাল ছবিতে ফের জুটি বেধেছেন মাধুরী অনিল।