বিশ্বকাপ আসতেই ফর্মে ফিরেছেন অজি অধিনায়ক। ওয়ার্নারের সঙ্গে জুটিতে অস্ট্রেলিয়াকে প্রতিদিনই দারুণ সূচনা দিচ্ছেন। শুরুতেই অবশ্য তাঁকে ক্রিস ওকস-এর গতির সঙ্গে সুইং-এর মোকাবিলা করতে হবে।
ইংল্যান্ডের পক্ষে জেসন রয়, জনি বেয়ারস্টোরাও দারুণ ফর্মে থাকলেও সেমিফাইনালের মতো বড় ম্যাচে কিন্তু রুটের ঠান্ডা মাথাটার দরকার পড়বে ইংরেজদের। আর তাঁর বিরুদ্ধে নিজের সেরাটা দিতে মুখিয়ে থাকবেন চলতি বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী মিচেল স্টার্ক।
জোফ্রা আর্চার স্রেফ গতিতেই প্রতিপক্ষের বুকে ভয় ধরিয়ে দিচ্ছেন। তবে তিনি যত জোরে বল করনে, ঠিক ততটাই জোরে বল মারেন ওয়ার্নার। কাজেই এঁদের টক্করকে একেবারে হাইভোল্টেজ বলা যায়।
চলতি বিশ্বকাপে নিজের সেরা ফর্মে নেই স্টিভ স্মিথ। তবে অজি ওপেনাররা যদি দ্রুত ফিরে যান, অস্ট্রেলিয়ার বড় ইনিংস গড়ার জন্য প্রধান ভরসা কিন্তু তিনিই। আর মাঝের ওভারে অপ্রত্যাশিত গতিতে তাঁকে শান্ত রাখতে উদ্যত থাকবেন মার্ক উড।