রাত পোহালেই মহালয়া, এবার ১২ মাসে দেবীর রূপেই মাতবেন সকলে প্রথার শুরুটা হয়েছিল সেই দূরদর্শন থেকে। বীরেন্দ্র কিশোর ভদ্রের কণ্ঠে এক দিকে যখন শেষ হত চণ্ডিপাঠ তখনই ঠিক একই ছন্দে টেলিভিশনের পর্দায় শুরু হয়ে যেত মহালয়ার অনুষ্ঠান। তবে বেশ কয়েকবছর ধরে রেডিওতে মহালয়া বাজার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যায় মহিষাসুরমর্দিনী অনুষ্ঠান। এবার জি বাংলার চমকে থাকছে দেবী দুর্গার ১২ মাসে বারো রূপ। ২৮ সেপ্টেম্বর ভোর পাঁচটায় শুরু হয়ে এই অনুষ্ঠান। দেবী দূর্গারূপে থাকছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়।
Jayita Chandra | Published : Sep 27, 2019 4:38 PM IST112
বৈশাখ মাসে মায়ের গন্ধেশ্বরী রূপ। তাঁকে ঘিরেই দেবী দুর্গার আরাধনা শুরু হয় প্রতিবছর।
Subscribe to get breaking news alertsSubscribe 212
জৈষ্ঠ্য মাসে ফলহারিণী কালী পুজোর কথা সকলেরই জানা, এই অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় অধ্যায় দেখা যাবে মায়ের সেই রূপ।
312
আষাঢ় মাসে পুজিত হয় দেবী কামাক্ষ্যা। অম্বুবাচী-তে এই দেবীর পুজো করা হয়।
412
শ্রাবণ মাসে দেবীর শাকম্ভরীরূপ। এই রূপে দেবী পুজিত হন সাধারণত গ্রামের দিকে।
512
ভাদ্র মাসে পার্বতীর সঙ্গে মিলন হয় মহাদেবের। তাই এই মাসে পার্বতীর রূপেই পুজিত হন দেবী দুর্গা।
612
আশ্বিন মাসে দেবীর মহিষাসুরমর্দিনীরূপ। এটিই হল মায়ের অকাল বোধন। শ্রী রামচন্দ্র মাকে পুজো করেছিলেন এই তিথিতে।
712
চৈত্র বাসন্তীরূপে মা পুজিত হয়। মূলত এই রূপ সকলের কাছে অন্নপূর্ণা নামেই পরিচিত। অন্নভাণ্ডারে যাতে কখনও না ভাটা পড়ে তাই এই দেবীকে পুজো করে থাকেন সকলে।
812
কার্তিক মাসে মায়ের জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করা হয়। কৃষ্ণনগরে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র প্রথম পুজো করেছিলেন জগদ্ধাত্রীর।
912
কাত্যায়নী বেশে দুর্গা পুজিত হন অগ্রহায়ণ মাসে। এই দেবী মানুষের সন্তানবাসনা পূরণ করে থাকেন।
1012
পৌষমাসে পৌষকালী রূপে পুজিত হন দেবী দুর্গা। মূল দিয়ে পুজো দেওয়া হয় মাকে। এই সময় প্রতিটি কালী মন্দিরেই মায়ের দর্শনে ভক্তদের ঢল নামে।
1112
মাঘ মাসে পুজো হয় রটন্তীকালী নামে। এই দেবী অশুভ শক্তির দমন করে সকলকে রক্ষা করেন। অধিকাংশ বাড়িতেই এই পুজো হয়ে থাকে।
1212
ফাল্গুন মাসে মাকে পুজো করা হয়ে থাকে সঙ্কট নাশিনীরূপে। কোনও বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেতে এই দেবীকে পুজো করে থাকেন সকলে।
© Copyright 2024 Asianet News Media & Entertainment Private Limited | All Rights Reserved