২০১০ সালে জি বাংলার পর্দায় শুরু হয় একটি শো যেটি বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। শো টি হল দিদি নম্বর ওয়ান (দিদি No.1)। প্রথম থেকেই শোটি পরিচালনা করেন বাংলার অন্যতম অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি।
213
প্রতিবছরের মতো এবারও পুজোর মরশুমে জমজমাট দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চ। চলবে চারদিনের দেদার খেলা ও আড্ডা। সাথে নানা রকম পুরষ্কার
313
ষষ্ঠী থেকে মহানবমী পর্যন্ত হই হুল্লোড় তো থাকবেই আর সাথে থাকবে আপনার পছন্দের অভিনেত্রীরা। অভিনেত্রীরা আড্ডার পাশাপাশি জিতে নেবেন ধামাকাদার পুরষ্কার।
413
পুজোর এই এপিসোড গুলিতে দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে থাকছেন শুভশ্রী গাঙ্গুলী, ইমন চক্রবর্তী সহ অনুশুয়া মজুমদার। পুজোর আমেজে রচনা ব্যানার্জিকে দেখা যায় কেক কাটতে। পাশে দাঁড়িয়ে আছেন অভিনেত্রীরা এবং গায়িকা।
513
প্রখ্যাত গায়িকা ইমন চক্রবর্তীর হাতে অভিনেত্রী রচনা তুলে দিচ্ছেন দিদি নম্বর ওয়ানের স্বারক আর সাথে আরো উপহার।
613
রচনার কেক কাটার পরেই অনুশুয়া দেবী কেকের কিছু খাইয়ে দিচ্ছেন পরিচালিকাকে। সেই মুহূর্ত উপভোগ করছেন বাকি অভিনেত্রীরা
713
বাদ যায়নি ইমন ও , তিনিও একিভাবে কেকের কিছু অংশ রচনা ব্যানার্জির মুখে তুলে দিচ্ছেন বলে দেখা যাচ্ছে। পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন শুভশ্রী সহ আরও অভিনেত্রীরা
813
প্রতিযোগীতার মধ্যেই তৈরি করা হয়েছে রোল সেন্টার, যেখানে অনুশুয়া দেবী সহ রচনা ব্যানার্জিকে দেখা যাচ্ছে এগরোল তৈরি করতে।
913
ষষ্ঠী থেকে মহানবমী পর্যন্ত এই এপিসোড গুলির বাকি দিনে উপস্থিত হয়েছেন অন্যান্য প্রতিযোগীরা। খেলা শেষের পরেই বাঙালিয়ানা সাজে নাচের তালে মেতে উঠেছেন প্রতিযোগীরা।
1013
পুজোর মরশুমে চমৎকার সাজে বাঙালিয়ানার ছোঁয়ায় একে একে উপস্থিত হয়েছেন প্রতিযোগীরা। পরনে সকলের আটপৌরে শাড়ি সহ মাথায় সাদা ফুল।
এই এপিসোডেই প্রতিযোগী এবং দর্শকদের আরও মাতিয়ে তুলতে মঞ্চে হাজির হয় সারেগামাপা বিজয়ী অঙ্কিতা ভট্টাচার্য।
1313
অন্যদিনের এপিসোডে দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চ কাঁপাতে হাজির হয়েছেন মন্টু পাইলট খ্যাত বিবিযান ওরফে চান্দ্রেয়ী ঘোষ। দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে তার নানা অভিজ্ঞতার কথা এবং পুজোর প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেন তিনি।