ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যার পর প্রধানমন্ত্রী হন রাজীব গান্ধী। তিনিও ওই শান্তিপূর্ণভাবে এলাকাটি উদ্ধারের জন্য চিনের সঙ্গে কথাবার্তা চালান। প্রস্তাব দেন যে চিন এলাকা খলি করলেও এই এলাকা ভারত দখল করবে না। কিন্তু চিন তা প্রত্যাক্ষামণ করে। তারপরই ভারতীয় বাহিনী হাতুংলা, নামকা চ সহ বেশ কয়েকটি এলাকা আগ্রাসী মনোভাব গ্রহণ করে। উদ্দেশ্য ছিল চিনা সেনার ওপর চাপ তৈরি করা। কিন্তু প্রথম দিকে চিন সেদিকে কান না দিয়ে অরুণাচল দখলের হুমকি দিয়েছিল।