মাদকে নাম জড়িয়েছে সেলেব থেকে সাধারণের, শিয়ালদায় এবার পুলিশের জালে কে, দেখুন ছবি

কলকাতা তথা রাজ্যে মাদক পাচার কাণ্ডে অপরাধীর ধরণ বদলেছে অনেকবার। বদলেছে পাচার করার পদ্ধতি। যা  জানলে রীতিমত অবাক হতে কখনও পেনের ভিতর, আবার কখনও বা বেল্টের গোপন ফাঁকে মাদক পাঠার চলেছে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। পুলিশে জালে এখন অধিকাংশ অপরাধী। আর এবার মুম্বাইয়ের মাদক পাচার কাণ্ডে গ্রেফতার খোকন শেখ। শিয়ালদহ শিশির মার্কেটের কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকার মাদক সহ তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।  তবে মাদক পাচার এবং মাদকে আসক্ত ব্য়াক্তি ছাড়াও উলটপূরাণও আছে। আছে ঘরে ফেরারও গল্প। চলুন চোখ রাখা যাক অবনতি থেকে উন্নতির সেরা পাঁচ গল্পে।

Ritam Talukder | Published : Sep 9, 2020 8:09 AM IST / Updated: Sep 09 2020, 03:53 PM IST

15
মাদকে নাম জড়িয়েছে সেলেব থেকে সাধারণের,  শিয়ালদায় এবার পুলিশের জালে কে, দেখুন ছবি


মুম্বাইয়ের মাদক পাচার কাণ্ডে গ্রেফতার খোকন শেখ। শিয়ালদহ শিশির মার্কেটের কাছ থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, শিয়ালদহ শিশির মার্কেটে হানা দেয় পুলিশ। জানা গিয়েছে,  ধৃতের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া প্রায় সাড়ে তিন হাজার পুরিয়া বা হেরোয়িনের  বাজার মূল্য কয়েক কোটি টাকা। তবে কোথায় সরবরাহ করা হচ্ছিল সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

25

২০১৯ সালে বর্ষবিদায়ের শেষ মুহূর্তে  শহরে বিভিন্ন পার্টি গুলিতে বিপুল পরিমাণে মাদক ছড়িয়ে মুনাফা করার ছক কষেছিল একদল পাচারকারী। যার জন্য তাঁরা অভিনব উপায়ে পাচার করেছিল। পুলিশের চোখকে ফাঁকি দিতে বেছে নিয়েছিল মুসুরির ডাল। তবে শেষ রক্ষা হয়। মুসুরির ডালের প্য়াকেট থেকে মাদকের হদিস পায় পুলিশ। শেষ অবধি তাই তাঁরা এখন নতুন বছরে শ্রীঘরে।

35


এর মধ্যে অন্য়তম ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা পুলিশের জালে ধরা পড়ে আন্তর্জাতিক মাদক পাচার চক্রের পাণ্ডা। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে বিপুল পরিমাণে বেআইনি মাদক হিসাবে ব্যবহৃত ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

45

তবে এর মধ্যে দুঃখ্যজনক ঘটনা হল,  গত বছর কলকাতা পুলিশের অ্যান্টি নার্কোটিক্স সেলের জালে ধরা পড়ে পাঁচ কলেজ পড়ুয়া। শরৎ বসু রোডে ফাঁদ পেতে পাঁচ কলেজ পড়ুয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে পরে জানা যায়, মোবাইল ফোন ও অনলাইনের মাধ্যমে মাদক সরবরাহের বরাত পেত ওই পড়ুয়ারা। সেইমতো নির্দিষ্ট জায়গায় মাদক সরবরাহ করা হত। এদিকে চোখ কপালে ওঠে এটা ভেবে, কোন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও কাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হত ওই মাদক।  তারপর শুরু হয়  তদন্ত।  
 

55

এক সময়ে মাদকের জন্য উতলা ছিল তাঁর প্রাণ। অথচ এখন তিনি তার ধারে-কাছে ঘেঁষেন না। গত কুড়ি বছর ধরে মাদকাসক্তদের নেশা ছাড়াতে দিন-রাত পরিশ্রম করছেন। মাদকাসক্তির বদলে পথ ভোলাকে পথে ফেরানোই হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর আসক্তি। মনোহরপুকুরের শুভাশিস নাথ নিজের জীবন দিয়েই প্রমাণ করেছেন ইচ্ছে থাকলে একদিন ঠিক ফেরা যায়।

Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos