Published : May 08, 2020, 05:17 PM ISTUpdated : May 09, 2020, 03:57 PM IST
যত দিন যাচ্ছে ততই যেন বদলে যাচ্ছে যৌনতার সংজ্ঞা। বিচিত্র মহাদেশে বিচিত্র মানুষের সংখ্যাটা আগন্তুক। যৌনতাকে অনেকেই ফ্যান্টাসি হিসেবে তুলে ধরছেন। যৌনতা এমনই একটা জিনিস যা নিয়ে অনেকেরই অনেক ভাবনা রয়েছে, তাই বলে যৌনতা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট এটা শুনলেই যেন গা-টা শিউরে উঠে। বিষয়টা শুনলে অবাক হলেও এটাই উঠে এসেছে সমীক্ষায়। যত দিন যাচ্ছে মেয়েদের চাহিদা ক্রমশ কমছে। আর সেই চাহিদা পূরণ করতে মার্কেটে হাজির 'সেক্স ডল'। অরিজিনালিটি থেকে কৃত্রিমের প্রতি ঝুঁকেছে জেনওয়াইরা। জীবন সঙ্গীনি হিসেবেও 'সেক্স ডল' কেই বেছে নিয়ে অধিকাংশ।
মেয়েদের যেন হাহাকার পড়েছে। যত দিন যাচ্ছে মেয়েদের চাহিদা ক্রমশ কমছে। আর সেই চাহিদা পূরণ করতে মার্কেটে হাজির 'সেক্স ডল'।
28
বিষয়টি শুনতে খারাপ লাগলে এটা একদমই সত্যি ঘটনা। আসলের থেকে কৃত্রিমের প্রতি ঝুঁকেছে জেনওয়াইরা।
38
গবেষণাতেও দেখা গেছে দেশের বেশিরভাগ ছেলে-মেয়েরাই এই কৃত্রিম বস্তুর প্রতি অনেক বেশি আসক্ত।
48
এমনকী অনলাইন সার্চে হু হু বেড়ে যাচ্ছে এই কৃত্রিম জিনিসের চাহিদা। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে আসক্ত হয়ে পড়ছে এই সেক্স ডলের উপর।
58
দেশে খুব একটা না হলেও বিদেশে সেক্স ডলের চাহিদা তুঙ্গে। নিজের বউ কিংবা গার্লফ্রেন্ড থাকা সত্ত্বেও সেক্স ডলে আসক্ত হচ্ছে একাধিক পুরুষ।
68
সাউথ কোরিয়ার বছর ২৭ এর যুবক জুন। চাকরি সূত্রে বেজিংয়ে এসে আপাতত সেক্স ডলের সঙ্গেই সংসার পেতেছেন। এই খবর অনেকেই জানেন।
78
এরকমই জুনের মতো হাজারও পুরুষ এই সেক্স ডলে আসক্ত। আর যার কারণেই মেয়েদের চাহিদা ক্রমশ কমছে। এমনকী মানুষের গেচা জীবনটাও এই সেক্স ডলের সঙ্গে কাটাতে চাইছেন একাধিক পুরুষ।
88
যদি দামের জন্য অনেকেই পিছিয়ে যাচ্ছে। তবু তাদের নিয়ে আগ্রহ যেন ক্রমশই বেড়ে যাচ্ছে।