গতির দুনিয়ায় ঝড় তোলা ছেড়ে নামী পর্ণ স্টার,জানুন রেনে গার্সির কাহিনি

গাড়ির হট সিটে বসে গতির দুনিয়ায় ঝড় তুলতেন অস্ট্রেলিয়ার তরুণি। বর্তমানে স্টিয়ারিং ছেড়ে হয়েছেন পর্ণস্টার। পুরুষদের জীবনে ঝড় তুলছেন তার যৌবনের মাধ্যমে। জানুন রেসার থেকে পর্ণস্টার রেনে গার্সির কাহিনী।
 

Sudip Paul | Published : Jun 9, 2020 7:05 AM IST / Updated: Jun 09 2020, 12:43 PM IST

110
গতির দুনিয়ায় ঝড় তোলা ছেড়ে নামী পর্ণ স্টার,জানুন রেনে গার্সির কাহিনি

ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল কার রেসিংয়ের। স্বপ্ন পূরণও করেছিলেন রেনে গার্সি। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ান হিসেবে প্রথম ফুল-টাইম মহিলা সুপারকার্স রেসারের মুকুট উঠেছিল তাঁর মাথায়। 

210

ভিএইট সুপারকার্স ড্রাইভার হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় দারুণ জনপ্রিয় ছিলেন রেনে গার্সি। মিষ্টি মুখের সেই তরুণী প্রায় ২ বছর ধরে রেসিং ট্র্যাক কাঁপিয়েছেন। ভাল ফল করেছেন বেশ কিছু রেসে।
 

310


২০১৭ সাল থেকে ধীরে ধীরে পারফমেন্সের গ্রাফ পড়তে থাকে রেনের। বেশ কিছু রেসে নজর কাড়তেও ব্যর্থ হন তিনি। ভাঁটা পড়ে তার জনপ্রিয়তায়। 
ফলে সেভাবে স্পনসরও জুটছিল না। এই সুযোগে তাঁর জায়গা দখল করে নেয় অন্য পেশাদার ড্রাইভাররা।
 

410

পরিস্থিতি ধীরে ধীরে আরও খারাপ হয়। রেসিং না করে একটা সময় তাঁকে লোকাল কার ইয়ার্ডে কাজ করতে হয়। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? নিজের পরিচিতি হারিয়ে যেতে বসেছিল রেনের। জীবন অসহ্য হয়ে উঠেছিল তার।

510

তখনই ঠিক করে ফেলেন রিয়েল লাইফে ব্যর্থ হলেও রিল লাইফে ঝড় তুলবেন। যেমন ভাবনা তেমন কাজ। OnlyFans নামের প্রাপ্তবয়স্কদের সাইটে নিজের নগ্ন ছবি ও ভিডিও বিক্রি করেন তিনি।
 

610

সেই রেসার রেনে ড্রাইভিংয়ের হটসিট ছেড়ে নিজের ‘হট’ অবতারে পুরুষদের রাতের ঘুম কেড়েছেন।  বর্তমানে যিনি পর্ন দুনিয়ার নামী স্টার। তার মোহময়ী লুকসে কাবু সকলে।
 

710

পর্ণ দুনিয়ায় যোগ দেওয়ার পর প্রথম সপ্তাহেই আয়ের অঙ্ক দেখে চক্ষু চড়কগাছ রেনের। মাত্র সাতদিনেই ভারতীয় মুদ্রার প্রায় ২ লক্ষ ২৬ হাজার টকা পেয়ে যান তিনি। একইসঙ্গে কাটে তার দুর্দশাও।
 

810

ধীরে ধীরে পর্ণ দুনিয়ায় বাড়তে থেকে রেনের জনপ্রিয়তা। চাহিদা বাড়ে রেনের ভিডিও ও ছবির। নামী পর্ণ স্টার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে টাকার অঙ্ক। বর্তমানে সপ্তাহে ১৮ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা উপার্জন করেন বলে দাবি রেনের।
 

910

একটি ইংরাজি সংবাদমাধ্যমে বছর পঁচিশের প্রাক্তন রেসার বলেন, “ভাল পারফর্ম করতে পারছিলাম না। স্পনসরও জুটছিল না। সবকিছু ঠিক করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু একটা সময় গিয়ে স্বপ্নটা হারিয়ে গিয়েছিল। জীবনে এটাই সেরা কাজ করেছি। এই পেশায় যা উপার্জন করেছি, তা কখনও পারতাম না। মাত্র ১২ মাসে ৩০ বছরের লোন শোধ করতে পেরেছি।” 
 

1010

রেসার হওয়ার স্বপ্ন থাকলেও, জীবন তাকে এই পথে আসতে বাধ্য করেছে। তবে নিজের পরিবারের দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াতে পেরে খুশি রেনে। রেনের দাবি, তাঁর আর্থিক স্বচ্ছলতা স্বস্তি দিয়েছে তাঁর বাবাকেও। এককথায়, নিজের বর্তমান পেশায় তিনি দারুণ খুশি। 
 

Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos