লকডাউনের কোপ উঠতেই ট্রাভেলে ঝোঁক সাধারনের, তবে এই জিনিসগুলো ভুললেই মারাত্মক বিপদ
ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে পর্যটন। এমনই সময় ভ্রমণের একাধিক পরিকল্পনা করে ফেলছেন বহু পর্যটকেরাই। যাঁরা এতদিন অপেক্ষায় দিন গুণছিলেন, তাঁদের সম্প্রতি মিলেছে ছাড়পত্র। একে একে খুলে যাচ্ছে সমস্ত পর্যটনের দরজাই। তাই ভিড়ও বাড়ছে রাতারাতি।
বর্তমানে বাড়ি থেকে বেরনোর অর্থই একাধিক সতর্কতা মেনে পথ চলা। ট্রাভেলের ক্ষেত্রে কোনও খামতি রাখা মানেই তা মস্ত বিপদ ডেকে আনতে পারে। আর তাই কয়েকটি বিষয় কড়া নজর না রাখলেই ঘটতে পারে বিপদ।
তাই ব্যগ গোছানোর আগেই তাতে ভরে ফেলেন একটি হ্যান্ড স্যানিটাইজার। কোথায় পাওয়া যাবে বা যাবে না, তাই নিজের স্যানিটাইজার থেকেই শ্রেয়। অবশ্যই হ্যান্ড স্যানিটাইজার হাতের একটু কাছাকাছি রাখবেন।
সাবান, যত্র তত্র এতে ওতে হাত দিয়ে ফেলা, খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে গাড়ির দরজা খোলা, হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে হোটেল, পাঁচ জনের সাবান আর ব্যবহার করবেন না। তাই নিজেরটা নিজে সঙ্গে রাখুন।
নিজের জলের বোলত ব্যাগে রাখুন। বর্তমানে কারুর থেকে কিছু নিয়ে খাওয়া এক কথায় অবাস্তব বিষয়। তাই নিজের জল নিজেরকাছে রাখাই সঠিক। কোথায় কিনতে পাওয়া যাবে বা হয়তো যাবে না। তখন নিজের বোতলে জল অন্তত ভরে পান করা যাবে।
বাথরুম সিট স্যানিটাইজার। হোটেল হোক বা রাস্তার সুলভ কমপ্লেক্স, কোমট ব্যবহার করার আগেই তা স্যানিটাইজ করে নিন। তাই হ্যান্ড স্যানিটাইজারের সঙ্গে সঙ্গে বাথরুম সিট স্যানিটাইজারও হাতের কাছেই রাখুন।
অতিরিক্ত মাস্ক, ব্যাগে সব সময় একটা অতিরিক্ত মাস্ক রেখে দেবেন। একটা মাস্ক যদি হারিয়েও যায়, তবে তৎক্ষণাৎ অসুবিধেতে পড়তে হবে না। ভিড়ে বেরলে অবশ্যই দুটো করে মাস্ক পরে থাকুন। সার্জিকাল মাস্ক হলে, তা একবার ব্যবহার করেই ফেলে দিন।
ড্রাই ফ্রুটস সঙ্গে রেখে দিন। য়েখানে সেখানে খাবার না খাওয়াই উচিৎ। হাত পরিষ্কার করে তবেই খাবার খেতে হবে। তাই সামান্য খিদেতে সঙ্গে থাকা ড্রাই ফ্রুডই খেয়ে নিতে পাড়বেন। কারণ করোনার সময়, রাস্তায় যেখানে সেখানে খাওয়াটা যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায় ততটাই ভালো।