মোদি-হাসিনার ভার্চুয়াল সভার দিনেই ফিরে দেখা যাক কোচবিহার প্যালেস। অনেকে এখানে গিয়ে একটা বিদেশী স্থাপত্য়ের স্বাদ পান। বৃহস্পতিবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল মিটিং-এর দিনে কোচবিহার প্যালেস এক অন্য মাত্রা পাবে। ১৮৮৭ সালে মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণের রাজত্বকালে লন্ডনের বাকিংহাম প্রাসাদের আদলে এই রাজবাড়িটি তৈরি হয়েছিল।
Ritam Talukder | Published : Dec 17, 2020 8:00 AM IST / Updated: Dec 17 2020, 01:48 PM IST
বৃহস্পতিবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল মিটিং-এর দিনে কোচবিহার প্যালেস এক অন্য মাত্রা পেয়েছে। মূলত ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও মজবুত করতেই এই ভার্চুয়াল মিটিং।
দুই দেশের মধ্যে ট্রেন পথ চালু হল কোচবিহার থেকে। ১৯৬৫ সালের পর কোচবিহারের হলদি বাড়ি থেকে প্রথম বাংলাদেশের চিলাহাঁটি পর্যন্ত এই রেলপথের উদ্ধোধন করা হল।
১৮৮৭ সালে মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণের রাজত্বকালে লন্ডনের বাকিংহাম প্রাসাদের আদলে এই রাজবাড়িটি তৈরি হয়েছিল। অনেকেই জানেন না যে, কোচবিহার রাজবাড়ি বা প্য়ালেসের অপর নাম ভিক্টর জুবিলি প্যালেস। কোচবিহার রাজবাড়ি ইষ্টক নির্মিত।
এটি ক্ল্যাসিক্যাল ওয়েস্টার্ন শৈলীর দোতালা ভবন। জানা গিয়েছে, মোট ৫১,৩০৯ বর্গ ফুট এলাকার উপর ভবনটি অবস্থিত। কোচবিহার প্যালেসের কেন্দ্রে একটি ১২৮ ফুট উঁচু এবং রেনেসাঁ শৈলীতে নির্মিত দরবার হল রয়েছে।
এছাড়া এখানে রয়েছে ড্রেসিং রুম, শয়নকক্ষ, বৈঠকখানা, ডাইনিং হল, বিলিয়ার্ড হল, গ্রন্থাগার, তোষাখানা, লেডিজ গ্যালারি এবং ভেস্টিবিউল। তবে এই সকল ঘরে বেশিরভাগ আসবাবই আজ হারিয়ে গিয়েছে।