রাজধানীর দুই প্রতিষ্ঠানে দুই রঙ, জেএনইউ বামেদের, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে জয়জয়কার এবিভিপি-র

Published : Sep 13, 2019, 06:38 PM ISTUpdated : Sep 13, 2019, 06:39 PM IST
রাজধানীর দুই প্রতিষ্ঠানে দুই রঙ, জেএনইউ বামেদের, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে জয়জয়কার এবিভিপি-র

সংক্ষিপ্ত

রাজধানীর দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে দুই রঙ জেএনইউ-এর নির্বাচনের ফল প্রকাশ না হলেও বামেদের বিরাট জয় আসা নিশ্চিত দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিন্তু চারটি বড় পদের তিনটিই দখল করেছে এবিভিপি একমাত্র সাধারণ সম্পাদকের আসনটি  পেয়েছে এনএসইউ

রাজধানীর দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে দুই রকমের চিত্র দেখা গেল। গত সপ্তাহে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন হয়েছিল। তার ফল এখনও প্রকাশ না করা হলেও বামেদের পক্ষে বিরাট জয় আসচে তা একপ্রকার নিশ্চিত। আর শুক্রবার দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফল বের হতে দেখা গেল ৪টি বড় পদের তিনিই দখল করেছে বিজেপির ছাত্র সংগঠন এবিভিপি।

গত বছরের মতোই এই বছরও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সভাপতি, সহসভাপতি এবং যুগ্ম সম্পাদকের পদটি গিয়েছে এবিভিপির দখলে। একমাত্র সম্পাদকের পদে জয় পেয়েছে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন।  

সভাপতি পদে বিশাল জয় পেয়েছেন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের অশ্বিত দাহি.য়া। তিনি ১৯০০০-এর বেশি ভোটে পরাজিত করেন এনএসইউ-এর চেতনা ত্যাগি-কে। আর সহ সভাপতি ও যুগ্ম সম্পাদক পদে যথাক্রমে ৮,৫৭৪ ও ২,৯১৪ ভোটে জিতেছেন এবিভিপির প্রদীপ তানওয়ার ও শিবাঙ্গী খারওয়াল। আর সম্পাদক পদে এবিভিপির প্রার্থী যোগী রাঠী-কে ২,০৫৩ ভোটে পরাজিত করেছেন এনএশইউ-এর আশীষ লাম্বা।

এর আগে গত সপ্তাহে জেএনইউ-এর ছাত্র সংসদের নির্বাচনে অবশ্য ধাক্কা খেতে হয়েছিল এবিভিপি-কে। এই বছর এই প্রতিষ্ঠানের ভোটে চার বাম ছাত্র দল - অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন (আইসা), স্টুডেন্টস ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া (এসএফআই), ডেমোক্র্যাটিক স্টুডেন্টস ফেডারেশন (ডিএসএফ) এবং অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস ফেডারেশন (এআইএসএফ) জোট করে লড়েছে। আগামী ১ তারিখ এই ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হবেষ তবে গণনার প্রবণতায় স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে, সভাপতি, সহসভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও যুগ্ম সম্পাদক - চারটি পদেই বাম জোট জয়ী হতে চলেছে।  

 

PREV
click me!

Recommended Stories

এনডিএ সাংসদদের জন্য মোদীর নৈশভোজ আয়োজন: আঞ্চলিক ও বাজরা সমৃদ্ধ মেনু
দশ হাজার নয়, এক লাখ দিলেও মুসলিমরা আমাকে ভোট দেবে না: অসমের মুখ্যমন্ত্রী