কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর এই প্রকল্পের অধীনে থাকা বেঙ্গালুরুর তিনটি সরবোর ঘুরে দেখেন। সেগুলি হল কেম্পাম্বুধি, গুব্বালালা, ও মেস্ত্রিপাল্য হ্রদ। তাঁর মূল লক্ষ্যই ছিল এই হ্রদগুলিকে অমৃত সরোবর কর্মসূচির অধীনে নিয়ে আসা।
স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষ্য়ে কেন্দ্রীয় সরকার অমৃত সরোবর প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে জলাশয়গুলির পরিচর্যা আর পুনরুজ্জীবন করা হবে। ইলেকট্রনিক্স ও আইটি, দক্ষতা উন্নয়ন উদ্যোক্তা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর এই প্রকল্পের অধীনে থাকা বেঙ্গালুরুর তিনটি সরবোর ঘুরে দেখেন। সেগুলি হল কেম্পাম্বুধি, গুব্বালালা, ও মেস্ত্রিপাল্য হ্রদ। তাঁর মূল লক্ষ্যই ছিল এই হ্রদগুলিকে অমৃত সরোবর কর্মসূচির অধীনে নিয়ে আসা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক এম কৃষ্ণাপ্পা, রবি সুব্রামন্য এল ও উদয় বি গরুডাচার। এই দলে ছিলেন হ্রদ বিশেষজ্ঞ ও বিশিষ্ট নাগরিকরা। তাঁদের মূল লক্ষ্যই হল হ্রদগুলিকে পুনরুজ্জীবিত ও রক্ষা করার ব্যবস্থা করার।
মন্ত্রী অগ্রাসীভাবে জলাশয় সংরক্ষণ ও পুনরুজ্জীবনের কারণে জলাশয় সংলগ্ন এলাকাগুলি দখলমুক্ত করার ওপর জোর দিয়েছএন। তিনি ইউনাইটেড বেঙ্গালুরুর সহযোগিতা চেয়েছেন। এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যার মূল লক্ষ্যই হল হ্রদের দখল ডাম্পিং-এর ওপর নজরদারী করা। বেঙ্গালুরুর হ্রদগুলি নিয়েই এই সংস্থা কাজ করে। এছাড়াও রেসিডেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন, ও নাগরিক স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা চেয়েছেন। তিনি বলেছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও সংগঠনগুলিকেই হ্রদ রক্ষার প্রাথমিক দায়িত্ব নিতে হবে।
এর আগেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে এজাতীয় উদ্যোগে সামিল হতে দেখা গিয়েছিল। তিনি মেস্ট্রিপাল্য হ্রদের পুনরুজ্জীবন প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এটি দখলদারের কারণ নষ্ট হতে বসেছিল। এছাড়াও বেলান্দুর, ভার্থুর, রামপুরা, ইয়েলহাঙ্কা, হোরামাভু, সারাক্কিসহ বেশ কয়েকটি হ্রস সংস্কারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় নিয়েছিলেন। হ্রদ সংস্কারের জন্য তিনি বছরের পর বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।