India-Pakistan Conflict: যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে পেট্রোল-ডিজেল-রান্নার গ্যাস সরবরাহ অব্যাহত

Published : May 09, 2025, 03:09 PM ISTUpdated : May 09, 2025, 03:29 PM IST
Bharat Petroleum

সংক্ষিপ্ত

Bharat Petroleum Corporation Limited: যুদ্ধ পরিস্থিতিতে সবসময়ই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ঘাটতি দেখা যায়। এবার ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের (India-Pakistan Conflict) সময় দেশজুড়ে পেট্রোল-ডিজেল-রান্নার গ্যাসের সরবরাহ অব্যাহত রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

India-Pakistan Tension: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ (India-Pakistan Conflict) পরিস্থিতিতে দেশের সব প্রান্তে যাতে পেট্রোল (Petrol), ডিজেল (Diesel), সিএনজি (CNG), রান্নার গ্যাস (LPG) সরবরাহ অব্যাহত থাকে, সেই উদ্যোগ নিল ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড (Bharat Petroleum Corporation Limited)। এই সংস্থার পক্ষ থেকে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করে জানানো হয়েছে, সারা দেশে পেট্রোল পাম্প ও রান্নার গ্যাস সরবরাহ কেন্দ্রে স্বাভাবিক কাজকর্ম চলছে। সব কর্মীই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। পর্যাপ্ত পেট্রোলিয়াম পণ্য মজুত করে রাখা হয়েছে। ফলে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। সাধারণ মানুষের আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। দেশের কোনও জায়গাতেই পেট্রোল, ডিজেল, সিএনজি, রান্নার গ্যাস সরবরাহ নিয়ে সমস্যা নেই। দেশের সর্বাত্র জ্বালানি সরবরাহ অব্যাহত। ফলে বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনও সমস্যা নেই।

তৈল শোধনাগারগুলিতে কাজ অব্যাহত

ভারত পেট্রোলিয়ামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মুম্বই (Mumbai), কোচি (Kochi), বীনায় (Bina) তৈল শোধনাগার মিলিয়ে ৩৫.৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন পার অ্যানাম পেট্রোলিয়াম পণ্য শোধন করার ক্ষমতা রয়েছে। সারা দেশে ২৩,৫০০-এরও বেশি পেট্রোল পাম্প, ৬,২০০-এরও বেশি রান্নার গ্যাস সরবরাহ কেন্দ্র, ৫০০--এরও বেশি লিউব ডিস্ট্রিবিউটরশিপ, ৮০টি পিওএল স্টোরেজ লোকেশন, ৫৪টি এলপিজি বটলিং প্ল্যান্ট, ৭৯টি অ্যাভিয়েশন সার্ভিস স্টেশনস, ৫টি লিউব ব্লেন্ডিং প্ল্যান্ট এবং ৫টি ক্রস-কান্ট্রি পাইপলাইন চালু আছে। ফলে যে কোনও পরিস্থিতিতেই পেট্রোলিয়াম পণ্য সরবরাহ অব্যাহত রাখার ব্যবস্থা রয়েছে।

যুদ্ধ পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে সতর্কতা

'অপারেশন সিঁদুর' (Operation Sindoor) শুরু হওয়ার আগেই দেশের বিভিন্ন শহরে মক ড্রিল, ব্ল্যাকআউটের কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। ভারতীয় সেনা পাকিস্তানে হানা দেওয়ার পর যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সারা দেশে পেট্রোল, ডিজেল, রান্নার গ্যাস-সহ সব ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সরবরাহ অব্যাহত রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলিতে সেনাবাহিনীর প্রয়োজনে জ্বালানি, খাদ্য, ওষুধ সরবরাহ অব্যাহত রাখা হচ্ছে। একইসঙ্গে দেশের অন্য অঞ্চলগুলিতেও যাতে সমস্যা না হয়, সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

PREV
click me!

Recommended Stories

DA মামলার রায় এই ডিসেম্বরেই? নাকি অপেক্ষা জানুয়ারি পর্যন্ত, সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে বড় আপডেট
জেনে নিন আজ কোন শহরে ডিজেল ও পেট্রোলের দাম কত