
Delhi Blast News: ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি লাগাতার তদন্ত জারি রেখেছে (delhi blast news live)। কারণ, দিল্লী বিস্ফোরণকাণ্ডে এবার স্থানীয় মদতকারীদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা (delhi blast news)।
ইতিমধ্যেই জম্মু-কাশ্মীর, উত্তরপ্রদেশ এবং হরিয়ানা পাঁচটি শহর জুড়ে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে এনআইএ। তার মধ্যে রয়েছে লখনউ, কানপুর, ফরিদাবাদ, সাহারনপুর এবং জম্মু-কাশ্মীর। সূত্রের খবর, এই পাঁচটি জায়গাকেই জঙ্গি মডিউলের বেস বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
জানা যাচ্ছে, ফরিদাবাদের আল ফালাহ্ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ঘটনার পুনর্নিমাণের জন্য বৃহস্পতিবার, সেখানে নিয়ে যাওয়া হয় এই বিস্ফোরণকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত চিকিৎসক শাহীন সইদকে।
এরপর সেখানে নিয়ে গিয়ে শাহীনকে জেরাও করা হয়। তারপর আবার তাঁকে লখনউ এবং কানপুরে নিয়ে যাওয়া হবে বলে সূত্রের খবর। ‘ডক্টর টেরর মডিউল’-কে কারা মদত দিতেন? সবরকমের সাহায্য এবং ব্যবস্থা কোথা থেকে আসত? সেই সমস্ত স্থানীয় ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
এখনও পর্যন্ত, এই ঘটনায় ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের ফোন, ডিজিটাল ডিভাইস, কোথায় কোথায় তারা আশ্রয় নেনে এবং কাদের কাছ থেকে সহযোগিতা পান, সেই সমস্ত দিক খতিয়ে দেখার কাজ চলছে। আপাতত চিকিৎসকদের নেটওয়ার্কের উপর নজরদারি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা।
তবে তদন্তকারীরা সন্দেহ করছেন, এইরকম আরও একাধিক ব্যক্তি রয়েছেন। যারা যথেষ্ট উচ্চশিক্ষিত এবং তারা রীতিমতো পেশার আড়ালে থেকে জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আছেন।
এবার সেই অদৃশ্য নেটওয়ার্কের হদিশ পেতে চাইছে এনআইএ। সাহারনপুরে যে গাড়িটি ব্যবহার করা হয়, সেটিরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। তাছাড়া কানপুরে একটি গোপন আস্তানারও হদিশ পাওয়া গেছে। আর সেই কারণেই, লখনউ, কানপুর, ফরিদাবাদ, সাহারনপুর এবং জম্মু-কাশ্মীরে অভিযান চালাচ্ছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি তথা এনআইএ।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।