Indian Military Expenditure: বিশ্বব্যাপী সামরিক ব্যয় বৃদ্ধিতে পঞ্চম স্থানে ভারত, পাকিস্তান কততে জানেন?

বিশ্বব্যাপী সামরিক ব্যয় বৃদ্ধিতে ভারত পঞ্চম স্থানে রয়েছে, চীনের চেয়ে ৪ গুণ কম এবং পাকিস্তানের চেয়ে ৯ গুণ বেশি ব্যয় করছে। চীন ও পাকিস্তানের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ভারত সামরিক আধুনিকীকরণ করছে, কিন্তু বিশেষজ্ঞরা মনে করেন বর্তমান বাজেট যথেষ্ট নয়।

Indian Military Expenditure: সামরিক ব্যয়ের দিক থেকে ভারত বিশ্বে পঞ্চম স্থানে রয়েছে। এটি পাকিস্তানের তুলনায় প্রায় ৯ গুণ বেশি খরচ করছে। এটি চীনের তুলনায় প্রায় ৪ গুণ কম খরচ করছে।

ঠাণ্ডা যুদ্ধের পর থেকে বিশ্বজুড়ে সামরিক ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি ২,৭১৮ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। আমেরিকা, চিন, রাশিয়া এবং জার্মানির পরে ভারত পঞ্চম স্থানে রয়েছে। 

স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (SIPRI) সোমবার নতুন পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। 

২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী সামরিক ব্যয় ৯.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে। শীর্ষ ৫টি দেশের মোট ব্যয়ের ৬০%।

পহেলগাম সন্ত্রাসী হামলার পর পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। শুটিং চলছে। 

চিন এলএসিতে এক লক্ষেরও বেশি সৈন্য মোতায়েন করেছে। এই পটভূমিতে, সামরিক ব্যয় প্রতিবেদনের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে।

সামরিক ব্যয়ে শীর্ষ ১০টি দেশ

১- আমেরিকা

২- চিন

৩- রাশিয়া

৪- জার্মানি

৫- ভারত

৬- যুক্তরাজ্য

৭- সৌদি আরব

৮- ইউক্রেন

৯- ফ্রান্স

১০- জাপান

বিশ্বে পাকিস্তানের অবস্থান ২৯তম।

চিন ও পাকিস্তানের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ভারত

ভারত চিন এবং পাকিস্তানের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এটি সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ করছে। ভারতকে তার বিশাল সেনাবাহিনীর বেতন এবং পেনশনের জন্য আরও বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে। 

বার্ষিক প্রতিরক্ষা বাজেটের মাত্র ২২% নতুন অস্ত্র ব্যবস্থা এবং প্ল্যাটফর্ম কেনার জন্য বরাদ্দ করা হয়।

ভারত তার জিডিপির মাত্র ১.৯% প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চিন ও পাকিস্তানের হুমকি মোকাবেলায় কমপক্ষে ২.৫% প্রয়োজন। 

ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র আমদানিকারক। ভারত বর্তমানে যুদ্ধবিমানের ঘাটতির সম্মুখীন।

চিন দ্রুত তার সামরিক বাহিনীকে আধুনিকীকরণ করছে।

চিন দ্রুত তার দুই মিলিয়ন সৈন্যের শক্তিশালী সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ করছে। 

এটি টানা ৩০তম বারের মতো তার সরকারী সামরিক বাজেট বৃদ্ধি করেছে। পাকিস্তান অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। এর ফলে সামরিক ব্যয়ের জন্য পর্যাপ্ত সম্পদ নেই।