রাজস্থানে অনেক দুর্গ, প্রাসাদ রয়েছে, কিন্তু জুনাগড় দুর্গ একেবারে আলাদা
সোনা-রুপো দিয়ে তৈরি রাজা-মহারাজাদের বিশাল প্রাসাদ এবং সেই প্রাসাদের অন্দরমহলে লুকানো ধন, এই কাহিনী আপনি হয়তো সিনেমায় শুনেছেন। কিন্তু রাজস্থানেও একটি দুর্গ আছে যার কাহিনী অনেকটা একই রকম।
25
জুনাগড় দুর্গ ঐতিহাসিক কারণে গুরুত্বপূর্ণ তো বটেই, এর স্থাপত্যও চোখ জুড়িয়ে দেওয়ার মতো
আমরা কথা বলছি রাজস্থানের সীমান্তবর্তী এলাকা বিকানিরের জুনাগড় দুর্গের কথা। যেখানে একই রকম নয়টি প্রাসাদ রয়েছে।
35
কয়েক শতাব্দী প্রাচীন জুনাগড় দুর্গের নির্মাণশৈলী রাজস্থানের আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে
এই দুর্গটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল বিক্রম সংবৎ ১৬৪৫ সালে মহারাজা রায়সিংহের তত্ত্বাবধানে। এই দুর্গটি সম্পূর্ণভাবে লাল পাথর দিয়ে তৈরি। যা শীতকালে উষ্ণ এবং গ্রীষ্মকালে শীতল থাকে।
45
জুনাগড় দুর্গে অনেক গোপন কক্ষ আছে, সেগুলি এখনও বাইরের লোকের কাছে রহস্যময়
শুধু তাই নয়, এই দুর্গের ভিতরে রাজা-মহারাজাদের অনেক কক্ষে সোনা এবং রুপোর কাজও করা হয়েছে। বলা হয় যে এই দুর্গে অনেক গোপন দরজা, গুহা এবং অন্দরমহল রয়েছে।
55
জুনাগড় দুর্গে গুপ্তধনের সন্ধানে অনেকেই গিয়েছেন, কিন্তু কেউই সাফল্য পাননি
কথিত আছে যে, এখানে রাজা-মহারাজারা তাদের সময়ে সোনা-সহ অন্যান্য ধন-সম্পদ লুকিয়ে রেখেছিলেন। কয়েক বছর আগে এখানে দুর্গের খাই থেকে সোনার বিস্কুটও পাওয়া গেছে। যদিও পরে অনেকেই এখানে ধন-সম্পদ খুঁজে পেতে অনুসন্ধান চালিয়েছেন, কিন্তু কেউই সফল হননি।