
বিদেশসচিব বিক্রম মিসরি জানান, "মুম্বই হামলার পর পহেলগাঁওয়ের ঘটনা সবচেয়ে বড় জঙ্গি হামলা। পরিবারের সামনে পুরুষদের মাথায় গুলি করে মারা হয়েছে। কাশ্মীরের উন্নয়নের উপরেই হামলা। জঙ্গি সংগঠন টিআরএফ হামলার দায় স্বীকার করেছে। জইশ, লশকরেরা এই ধরনের ছোট সংগঠনের মাধ্যমে কাজ করে চলেছে।" গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটি। স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে জঙ্গিদের আশ্রয় দিয়েছে পাকিস্তান। সীমান্ত পেরিয়ে জোগ্য জবাব দিল ভারত। সফল হয়েছে অপরেশন সিঁদুর। গভীর রাতেই পাকিস্তানে এয়ার স্ট্রাইক করে ভারত।
পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার দুই সপ্তাহ পর পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে জঙ্গি অবকাঠামো লক্ষ্য করে নয়টি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ভারত। পাকিস্তান সেনার সাংবাদিক বৈঠকে রয়েছেন ২ মহিলা সেনাকর্তাও। কর্নেল সোফিয়া, উইং কমান্ডার ভূমিকা জানিয়েছেন " ৯টি ঘাঁটিকে নিশানা করা হয়েছে, পুরো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদকে মদত দিচ্ছে। কোনও নাগরীকের মৃত্যুর খবর নেই।"
বুধবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, 'কিছুক্ষণ আগে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী 'অপারেশন সিন্দুর' শুরু করে, পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসী অবকাঠামোতে আঘাত হানে, যেখান থেকে ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা ও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।