
Pakistan Spy Network: পাকিস্তানের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে গ্রেফতার হওয়া তুঘাইল মাকসুদ ৮০০ জনেরও বেশি মানুষকে পাকিস্তানের পক্ষে যোগদান করিয়েছিলেন বলে বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাকিস্তানের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তি চালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের খুঁজে খুঁজে গ্রেফতার করা হচ্ছে। এরই মধ্যে ৮০০ জন দেশবিরোধী ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া গেছে যা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তুফাইল, পাকিস্তানের নফিসা নামের এক মহিলার সাথে ৪ মাস ধরে যোগাযোগ করছিলেন। নফিসা যে সকল উগ্রপন্থী নেতাদের উস্কানিমূলক এবং ভারতবিরোধী ভিডিও পাঠাতেন, তুঘাইল সেগুলো তার তৈরি ১৯ টি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ছড়িয়ে দিতেন। এই ১৯ টি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ৮০০ জনেরও বেশি সদস্য রয়েছে এবং তাদের উপর নজরদারি চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। তুঘাইল এই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে ধর্মের নামে ভারতীয় যুবকদের দেশের বিরুদ্ধে উস্কে দিতেন। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে শরিয়া আইন প্রবর্তনের পক্ষে ছিলেন তিনি।
নফিসা ২৪০ জন ভারতীয়র সাথে যোগাযোগ করতেন, আর মাকসুদ ৬০০ জন পাকিস্তানির সাথে যোগাযোগ করতেন এবং ভারতের নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদান করতেন বলে জানিয়েছেন আধিকারিকরা।
ভারতের সমালোচনা করেই ভারতীয়দের অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি আফ্রিদির উপস্থিতি: সমালোচনা
নয়াদিল্লি: অপারেশন সিন্দুরের সময় ভারতের সমালোচনা করে ভারতবিরোধী মনোভাব প্রদর্শন করেছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার শাহিদ আফ্রিদি। দুবাইতে আয়োজিত একটি কেরালীয় অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ না পেয়েও উপস্থিত হয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ করেছেন।
প্রথমে বলা হয়েছিল কেরাল সম্প্রদায় আফ্রিদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। পরে দুবাইয়ের কোচিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বি.টেক প্রাক্তন ছাত্র সংগঠন একটি বিবৃতি দিয়ে জানায়, তারা যে স্থানে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সেখানেই আরেকটি অনুষ্ঠানে আফ্রিদি উপস্থিত ছিলেন। এই সময় তিনি হঠাৎ তাদের অনুষ্ঠানের মঞ্চে উঠে আসেন। তারা তাকে বের করে দিতে পারেননি। এটি ইচ্ছাকৃত ঘটনা নয় বলে তারা স্পষ্ট করে দিয়েছে।