মেঘের দেশে সমুদ্রের ঢেউ, কথা দিচ্ছি ভাইরাল ভিডিওটি দেখলে মন ভালো হবে আপনার

ভিডিওটি শ্যুট করা হয়েছে একটি উত্তাল সমুদ্রে। আর যাকে মেঘ বলা হচ্ছে সেগুলি কিন্তু মেঘ নয়। সমুদ্রেরই জলকনা। প্রবল ঢেউলের কারণে সেই জলকণা ছটিয়ে মেঘের আকার নিয়েছে। এজাতীয় ছবি আটলান্টিক মহাসাগরে খুবই পরিচিত। 

Saborni Mitra | Published : May 4, 2022 4:38 PM IST / Updated: May 04 2022, 10:15 PM IST

ইন্টারনেটের দৌলতে এখন অনেক ভালোভালো জিনিসই হাতের মুঠোয় চলে আসে। ঝটপট দেখে নেওয়া যায় নৈসর্গিক দৃশ্য।  চুলন আজ আপনাকে তেমনই একটি দারুন ভিডিও দেখাই। কথা দিকে পারে এই ভিডিওটি মন ভালো করে দেবে আপনার। এই ভিডিওতে সমুদ্রের জল আকাশ ছুঁয়ে যাচ্ছে। আরও একবার কথা দিচ্ছি এইভিডিওটি আপনাকে মন্ত্রমুগ্ধ করবে। আগে ভিডিওটি দেখুন। তারপর আসব বিস্তারিত গল্পে। 

মাত্র ৪০ সেকেন্ডের এই ভিডিওটি অসাধরনণ। উত্তাল সমুদ্রে একটি ঢেউ মেঘের দেশে পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। আতলোভাবে সমুদ্রের জল স্পষ্ট করছে মেঘেদের। কবির কল্পনায় মেঘেদের চুমু খেলে সমুদ্রের ঢেউ। এই ভিডিওটি শেয়ার করার পরপরই ভাইরাল হয়ে যায়। নেটিজেনরা এর প্রশংশা করেন। এখনও পর্যন্ত সাড়ে সাত লক্ষ মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন। 

এবার বলি সত্যি ঘটনা। ভিডিওটি শ্যুট করা হয়েছে একটি উত্তাল সমুদ্রে। আর যাকে মেঘ বলা হচ্ছে সেগুলি কিন্তু মেঘ নয়। সমুদ্রেরই জলকনা। প্রবল ঢেউলের কারণে সেই জলকণা ছটিয়ে মেঘের আকার নিয়েছে। এজাতীয় ছবি আটলান্টিক মহাসাগরে খুবই পরিচিত। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশানাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের মতে এসএসএ দেখতে অনেকটা মেধের মত।  কিন্তু এর বেশিরভাগই বায়ু। সমুদ্র ইন্টারফেসে ফেটে যাওয়া বুদবুদ থেকে বের হয়। এটি সমুদ্রের জল থেকেই তৈরি হয়। এসএসএ সমুদ্রের পৃষ্ঠে উৎপাদিত হয় । উপরে ট্রোপোস্ফিয়ার পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়ার ক্ষমতা রেখা। সেখান থেকেই ছড়িয়ে পড়ে। 

সায়েন্স ডাইরেক্টরের মতে এসএসএ কণাগুলি বায়ুমণ্ডলীয় রাসায়নিক প্রক্রিয়া ও পৃথিবীর বিকিরণ ভারসাম্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। এটি সূর্যের বিকিরণ থেকে মেঘ তৈরিতেও অপরিহার্য। পাশাপাশি সূর্যের বিকিরণ সারসরি পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠে পড়েতে দেয় না। 

Share this article
click me!