পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার বদলা নিতে পকিস্তানের জঙ্গি নেটওয়ার্ক গুঁড়িয়ে দিল ভারত। গোটা বিশ্বের কাছে মুখ পুড়েছে পাকিস্তানের।
212
পাকিস্তানের মিথ্যা প্রচার
পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পরই ভারতের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারে নেমেছে পাকিস্তান। মুখ বাঁচাতে মিথ্যা প্রচারে নেমেছে পাকিস্তান।
312
পাকিস্তানের মিথ্যা প্রচার
ইসলামাবাদের সেন সূত্রকে উদ্ধৃত করে স্কাই নিউজ দাবি করেছে ভারতীয় সেনা বাহিনীর দুটি রাফাল যুদ্ধ বিমান জেটকে গুলি করে নমিয়েছে পকিস্তান। পাশাপাশি এই ঘটনার ভিডিও আর ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে।
পাকিস্তানের একাধিক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে ৭ মে রাত ১২টা ৪৫ মিনিট নাগাদ পাক পঞ্জাব প্রদেশের কাছে বহাওয়ালপুরে ভারতীয় যুদ্ধবিমানটিকে ধ্বংস করা হয়।
512
ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
রাফাল যুদ্ধ বিমান গুলি করে নামানোর পাকিস্তানের ছবি আর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত।
612
ভারতের দাবি
পাকিস্তানের এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। ভারত পাশে পেয়েছে ফ্রান্সকেও। কারণ ফ্রান্সেই তৈরি হয়ে যুদ্ধ বিমান রাফাল। ফ্রান্সও পাকিস্তানের কাছ থেকে রাফাল যুদ্ধ বিমান যুদ্ধ বিমান নামানোর তথ্য প্রমাণে চেয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তান তা দিতে অস্বীকার করে।
712
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল
পাকিস্তানের দেওয়া রাফাল যুদ্ধ বিমানের ভিডিও আর ছবি নিয়ে মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া সংস্ছা এক্স বড় পদক্ষেপ নিয়েছে।
812
সোশ্যাল মিডিয়ার দাবি
সোশ্যাল মিডিয়া পাকিস্তানের রাফাল যুদ্ধ বিমান ধ্বংসের ছবি আর ভিডিও পুরোপুরি ভুয়ো বলে স্পষ্ট করে দেয়। পাশাপাশি সেগুলির নিচে মিথ্যা তথ্য বলে লিখেও দিয়েছে।
912
অস্বস্তিতে রাওয়ালপিন্ডি
টুইটার বা এক্স-এর এই পদক্ষেপে মুখ পুড়েছে আবারও রাওয়ালপিন্ডির সেনা কর্তাদের।
1012
আসল ঘটনা
চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল পঞ্জাব প্রদেশের লাহোর সংলগ্ন বহাওয়ালপুরে ভেঙে পড়ে পাক বায়ুসেনার একটি মিরাজ-৫ যুদ্ধবিমান। মাটিতে আছাড় খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ওই লড়াকু জেটে আগুন ধরে যায়। এক্স হ্যান্ডলের তরফে জানানো হয়েছে সেই ছবিকেই রাফালের ধ্বংসাবশেষ বলে চালানোর চেষ্টা করছে ইসলামাবাদ।
1112
পাকিস্তানিদের আনন্দে ভাঁটা
৭ তারিখ ভোর ৪টে নাগাদ এই পোস্ট করেন পাকিস্তানের সাংবাদিক হামিদ। কিছু ক্ষণের মধ্যেই তা ১০ লক্ষ পাক নেটাগরিকের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু তাঁদের আনন্দ বেশি ক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
1212
পোস্ট মুখে দেন সাংবাদিক
যদিও পরবর্তীকালে নিজের পোস্ট মুছে দেন পাক সাংবাদিক হামিদ মির। যদিও ততক্ষণে পাকিস্তানের যা ক্ষতি হওয়া তা হয়ে গেছে।