ফর্মে ফেরার পাশাপাশি গড়লেন একাধিক নজির, দলকে পঞ্চম খেতাব উপহার দিলেন 'হিটম্যান'

Published : Nov 11, 2020, 10:16 AM IST
ফর্মে ফেরার পাশাপাশি গড়লেন একাধিক নজির, দলকে পঞ্চম খেতাব উপহার দিলেন 'হিটম্যান'

সংক্ষিপ্ত

• আইপিএল ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল মুম্বই ও দিল্লি • লড়াই করেও দলকে জয় এনে দিতে পারলেন না শ্রেয়স, ঋষভরা • বোল্টের দুর্দান্ত বোলিং ভেঙে দেয় দিল্লির ব্যাটিংয়ের কোমর • দিল্লি বোলিংয়ে ভাঙন ধরান মুম্বই অধিনায়ক স্বয়ং  

ফর্মে ফিরলেন রোহিত এবং তার সাথে সাথে গতকালের ম্যাচকে নিজের কেরিয়ারের স্মরনীয় মাইলস্টোন করে রাখলেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স অধিনায়ক। ম্যাচের প্রথম থেকেই দিল্লিকে মাথা তুলতে দেয়নি মুম্বই। একপেশে দাপট দেখিয়ে ম্যাচ জিতে ২০২০ আইপিএল ফাইনালকে সম্ভবত আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে একপেশে ফাইনালে পরিণত করে দেন মুকেশ আম্বানির দল। অধিনায়ক রোহিত আইপিএল-এর ইতিহাসে নিজের ২০০ তম ম্যাচ খেলতে নেমেছিলেন। জয়ের সাথে সাথে তিনি গড়ে ফেললেন একাধিক অনন্য নজির। 

এক্ষেত্রে অধিনায়ক হিসাবে ফাইনাল ম্যাচ জেতার সাথে সাথেই আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম এবং একমাত্র অধিনায়ক হিসাবে পাঁচটি আইপিএল ট্রফি জিতে নিলেন রোহিত শর্মা। এছাড়াও এই ম্যাচেই রোহিত শর্মা রান করে আইপিএল-এর ইতিহাসে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে ছুঁয়ে ফেললেন  ৪০০০ রানের মাইলফলক। এদিন দিল্লির বিরুদ্ধে ৫১ বলে ৬৮ রান করায় রোহিতের আইপিএলে রানসংখ্যা দাঁড়ালো ৫২৩০। এছাড়া আইপিএলে অধিনায়ক হিসাবে ৩০০০ রানের মাইলফলকও টপকে গেলেন রোহিত শর্মা। তার সাথে সাথে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে ছয় বার আইপিএল ট্রফি জয়ের নজির গড়লেন তিনি। 

প্রাথমিক বোল্ট ঝড়ে টপ অর্ডার ছারখার হয়ে গেলেও, দিল্লির দুই পুরোনো সৈনিক পন্থ ও শ্রেয়স আইয়ারের ব্যাটে ভর করে লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা করেছিল দিল্লি। রাজধানীর দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৫ রান করে অপরাজিত থাকেন শ্রেয়স আইয়ার। ঋষভ পন্ত করেন ৫৬ রান। বোল্ট ৩০ রানে ৩ উইকেট নেন। ১ ওভার ২ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় মুম্বই। মুম্বইয়ের হয়ে ৬৮ রান করেন রোহিত। ৩৩ রানে অপরাজিত থাকেন ইশান কিষাণ। নর্তজে ২টি উইকেট দখল করেন। কিরণ পোলার্ডের উইকেট নিয়ে পার্পল ক্যাপ নিশ্চিত করে নেন দিল্লি পেসার কাগিসো রাবাদা।

PREV
click me!

Recommended Stories

ICC T20 World Cup: শুধু ফর্মের জন্য নয়, গিলকে বাদ দেওয়ার আসল কারণ কী? জানিয়ে দিলেন অজিত আগরকর
Australia vs England: জয়ের জন্য দরকার আর মাত্র ৪টি উইকেট, তৃতীয় টেস্টেও সুবিধাজনক জায়গায় অস্ট্রেলিয়া