খাদ্য়মন্ত্রীর এলাকাতেই বেশিরভাগ চাল চুরি হয়েছে। এবার চা-এ পে চর্চা কর্মসূচিতে জ্য়োতিপ্রিয় মল্লিকের নামে এই অভিযোগ করলেন বিজেপির রাজ্য় সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তার দাবি, শাসক দলের মদতেই এই দুর্নীতি হয়েছে। অথচ সব দেখেও না দেখার ভান করেছিল প্রশাসন।
বুধবারের মতো বৃহস্পতিবারও নিউটাউন এলাকায় ‘চায়ে পে চর্চা’কর্মসূচিতে যোগ দেন দিলীপ ঘোষ। তবে এদিন অবশ্য় তৃণমূলের বাধার মুখে পড়েননি তিনি। গতকাল
কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স থানা এলাকার একটি বাজারে ঢোকার সময় তাঁর সঙ্গে তৃণমূল কর্মীদের বচসা বাধে। পরে দিলীপবাবু বলেন, তাকে বাজারে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয। তিনি কোথায় চা খাবেন তাও তৃণমূল ঠিক করে দেবে।
এ নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ফোন আসে তার কাছে। কোনও বিপত্তি হয়েছে কিনা তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানতে চান। যদিও অমিত শহকে দিলীপবাবু জানিয়েছেন, এ সব রোজ তার সঙ্গে ঘটেই থাকে। শাসক দলের এই বাধার সঙ্গে তিনি অভ্যস্ত হয়ে উঠেছেন। এদের কীভাবে মুখোমুখি হতে হয় তা এখন তিনি বুঝে গেছেন।
বৃহস্পতিবারও নিউটাউনের কদমপুরে যান মেদিনীপুরের সাংসদ। লকডাউনের সময় রেশন বিলিতে অনেক অভিযোগ ওঠে। তা নিয়ে খোদ খাদ্য়মন্ত্রীকেই আক্রমণ করেন দিলীপবাবু।