প্রহর গুনছে শহরবাসী। দুপুর গড়িয়ে সন্ধে, লক্ষে কেবল ফণীর গতিবিধি। কেন্দ্র থেকে রাজ্য সরকার, পুরসভা থেকে পুলিশ প্রশাসন, কড়া নিরাপত্তার মোড়োকে ঘিরে ফেলেছে রাজ্য। আবহাওয়ার পুর্বাভাস থাকা সত্ত্বেও সকলে ওড়িশায় ফণীর তাণ্ডব নৃত্য দেখে টনক নড়ে শহরতলী। আকাশের মুখ কালো হওয়া মাত্রই একে একে শুরু হয় বাড়ি ফেরার পালা। সময় এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি হয়ে ওঠে আরও গুরুগম্ভীর। রাস্তার চেহারা একপ্রকার বন্ধের রুপ নেয় শুক্রবার সকাল থেকেই। ফণী-র শ্বাস যখন ঘাড়ে এসে পরে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতিতে পুনরায় আরেক দফা সিদ্ধান্ত নেয় পুরসভা, স্থানীয় মানুষ ও বেসরকারী সংস্থাগুলো।
বর্তমানে বাংলার বুকে ঢুকে এসেছে ফণী, দীঘার সমুদ্রের চেহারা ক্রমেই যাচ্ছে বদলে। শহরের পথ ঘাট জনশূন্য প্রায়। ব্লকে বল্কে চলছে মাইকে প্রচার। গঙ্গার পারেও চলছে প্রচার।