লকডাউনে তাণ্ডবের মুখে পড়তে চলেছে কলকাতা। কিছুক্ষণের মধ্য়েই মহানগরের বুখে হামলে পড়বে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি। ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে ধেয়ে আসছে বৃষ্টিও। সন্ধের পরই তিলোত্তমার বুকে আছড়ে পড়বে বৃষ্টি। এমনই পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
শরীর 'পোড়াবে' সূর্যদেব, করোনার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চড়ছে পারদ.
হাওয়া অফিসের অনুমান,৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে মহানগরের বুকে ঝোড়ো হাওয়া। ঘন ঘন বাজা পড়তে পারে শহরে। তার সঙ্গে বৃষ্টি হবে বেশ কিছু এলাকায়। তবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। কোথাও কোথাও মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে শুধু কলকাতাই নয়,রাজ্য়ের পূর্ব মেদিনীপুরেও ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সিলা জেলার বেশ কিছু জায়গায় শিলা বৃষ্টি হতে পারে। পূর্বের সঙ্গে সহ্গে ঝড়ের দাপট থেকে রক্ষা পাবে না পশ্চিম মেদিনীপুরও। সেখানেও হানা দিতে পারে ঝোড়ো হাওয়ার সহ্গে বৃষ্টি।
দিদির অনুপ্রেরণায় কাজ করছেন দিলীপ, বিজেপি সভাপতির মুখে একী কথা.
ইতিমধ্য়েই আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়ে দিয়েছে,এপ্রিলের প্রথম ভাগ থেকে তাপ প্রবাহের দাপাদাপি থাকবে রাজ্য়ে। আগামী দিনে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে এই পারদের মাত্রা। এপ্রিল-মে জুন এই তিন মাসে রাজ্য়ে বেশকিছু জায়গায় তাপপ্রবাহ বাড়বে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা গণেশ কুমার দাস জানান, পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলি জুনের মধ্যেই লু বওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ৪০ শতাংশ পর্যন্ত গরমের প্রকোপ বেড়ে যাবে। দেশে গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা অনেকটা বাড়তে পারে রাজস্থান এবং গুজরাতে। তবে এখনই বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
রাজ্য়ে আরও ১০ জনের শরীরে করোনা, মৃতের সংখ্য়া বেড়ে ৫.
নতুন করে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঢুকবে জম্মু-কাশ্মীরে। যার জেরে বৃষ্টি এমনকী তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখ এলাকায়। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বইবে জম্মু-কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড় ও দিল্লিতে। রাজ্য়ে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং ও কালিম্পং-এ। দক্ষিণবঙ্গের দুই-এক জায়গায়ও বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রবল। পাশাপাশি, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।