কেমন আছে কলকাতার কচি-কাঁচারা, জেনে নিন তাদের পুজোর প্ল্যানিং

 

  • পুজোর শপিং এ ব্যাস্ত কলকাতার কচিকাঁচারা
  • শিশুদের স্মার্ট করেছে ডিজিটালাইজেসন
  • শাড়ি পরিয়ে,হাতে পদ্ম ধরিয়ে দিলে প্রতিমাই মনে হবে
  • কুট্টি কাস্টমারকে পেয়ে দোকানিরাও ভারী খুশি

debojyoti AN | Published : Sep 28, 2019 1:03 PM IST / Updated: Sep 28 2019, 06:36 PM IST

আদো আদো কথা বললেও  বড়দের মতই  গুছিয়ে কথা বলতে জানে আজকের শিশুরা। প্রশ্ন করার পর বেশি সময়ও নেয়না,বরং বুদ্ধিমত্তার ছাপ রেখে উত্তর দিতেও জানে।
অনেকেই বলেন আমরা এত স্মার্ট ভাবে ছোটবেলায় উত্তর দিতে পারতাম না। তারপর অবশ্য মেনেও নেন, উত্তরটাও দেন নিজেরাই।তাদের বক্তব্য  এই বড়-সর পরিবর্তন হয়েছে যে কারণে,তার নাম ডিজিটালাইজেসন।তবে যাইহোক  এই মুহূর্তে তারা কি করছে, পুতুল নিয়ে খেলছে নাকি পুজোর ছুটির অপেক্ষা করছে।   

আর এমনই একটি স্কুল ফেরত শিশুকে পাওয়া গেল তার মায়ের সাথে।শাড়ি পরিয়ে,হাতে পদ্ম ধরিয়ে দিলে প্রতিমাই মনে হবে। যাইহোক আমাদের সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে খুব অল্প সময়ই সে বন্ধুত্ব করে নিল।নাম তার দেবারতি এবং সে বেজায় খুশি মায়ের সাথে দুল-হার কিনতে এসে। জামা,সালোয়ার আরও অনেক কিছুই কিনেছে সে।তবে তার অনেক গুনও আছে,নিজেই জানালো সে একজন নৃত্য শিল্পী।পুজোর শপিং এর সঙ্গে নাচের অনুষ্ঠানের জন্য সে গয়নাগাটি কিনতে এসেছে।এখনতো তাহলে তার অনেক মজা,ঘুরতে যাওয়া এমন সুযোগ মোটেই তার নেই। মুহূর্তেই ভুল ধরিয়ে দিয়ে তাই  ছোট্ট দেবারতি জানালো, স্কুলে সামনে যে পরীক্ষা।তারপর সে পুজোর ছুটি পাবে।সেই ছুটিতেই সে তার মা-বাবার সঙ্গে গ্যাংটক-দার্জিলিং যাবে।

অবশ্য এমন কুট্টি কাস্টমারকে পেয়ে দোকানিরাও ভারী খুশি।কোথাও হয়তো তারাও তাদের ছোটবেলাকে মাঝে মধ্যে এভাবেই ফিরে পায়।   

Share this article
click me!