
যৌন মিলন নিয়ে একেক জনের একেক রকমের মতামত রয়েছে। সঙ্গমের কোন সময়টা ঠিক আর কোন সময় ঠিক নয়, তা নিয়ে বিস্তর মতামত রয়েছে। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান। যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পুরুষসঙ্গীরা তাদের মহিলাসঙ্গীদের উপর অনেক কিছুই করেই থাকে। কারণ যৌনতা নিয়ে একেক জনের একেক রকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। অনেকেই বিভিন্ন রকমভাবে যৌনতাকে উপভোগ করে। তবে এটা জানেন কি ,বিয়ে করলেই ছিপছিপে চেহারা গায়েব। কারণ বিয়ের পরই নাকি মেয়েরা মোটা হয়ে যায় একথা দীর্ঘদিন ধরেই বহুল প্রচলিত। এর পিছনের আসল কারণটা নিয়ে আজও ধোঁয়াশা। অনেকেই বলেন নিয়মিত সেক্স করলেই নাকি ওজন বাড়ে। সত্যিই কি তাই, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
সঙ্গম শুধু শারীরিক তৃপ্তিই নয়, বরং রোগেরও অব্যর্থ দাওয়াই। বিয়ের পরই নাকি মেয়েরা মোটা হয়ে যায় একথা দীর্ঘদিন ধরেই বহুল প্রচলিত। এর পিছনের আসল কারণটা নিয়ে আজও ধোঁয়াশা। অনেকের মতেই নিয়মিত সঙ্গমের ফলে ওজন বাড়তে থাকে মেয়েদের। যদিও বিজ্ঞানের মতে, একেবারেই তা নয়। বিয়ের সঙ্গে মেয়েদের মোটা হওয়া এবং সেক্সের কোনও সম্পর্ক নেই। এবং নিয়মিত সেক্স করলে কেউ মোটা হননা। এই ধারণা সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিয়ের পরে অনেকেই মোটা হয়ে যায় একথা সত্য। কারণ হরমোনাল পরিবর্তনের জন্য এমনটা হয়ে থাকে। বিয়ের পর মেয়েদের শরীর ভারী হয়ে যায়। বিশেষ করে কোমর, থাই, বক্ষদেশ, নিতম্বের আকার পরিবর্তন হয়ে যায়। এর একটাই কারণ শরীরের মধ্যে সেক্স হরমোনের নানারকম পরিবর্তন।
অনেকের আবার মোটা হওয়ার সঙ্গে মানসিক সন্তুষ্টি রয়েছে। সুখী দাম্পত্য জীবনে শারীরিক মিলন ছাড়াও মানসিক শান্তিতেও ওজন বৃদ্ধি হয়। খাওয়া-দাওয়ার পরিবর্তনের জন্যও অনেকে মোটা হয়ে যায়। এছাড়াও বিয়ের পরে প্রেগনেন্সির জন্যও মেয়েদের শরীরে নানারকম বদল আসতে পারে। তার ফলেও মেয়েরা মোটা হয়ে যান। সঙ্গমের সময়ে সঙ্গীকে নিজের মনের মতো না পেতেই ভাটা পড়েছ সম্পর্কে। দাম্পত্যকে শক্ত রাখতে গেলে শুধু শারীরিক নয়, মানসিকও দৈহিক দিক থেকেও পারফেক্ট হতে হবে। তা না হলেই বাড়বে বিপদ। গবেষকরা জানিয়েছেন, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িতে তুলতে যৌনমিলনই হল একমাত্র ওষুধ। সঙ্গমের ফলে যে শারীরিক তৃপ্তি মেলে তেমনই রোগ-প্রতিরোধও বিশেষ ভূমিকা পালন করে এই মিলন।