এটা ভালোভাবে বুঝিয়ে দেয় কেন মন্দিরে ঢোকার আগে জুতো খুলতে হয়। এটা শুধু একটা কাজ নয়, এটা অহংকার আর দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করাও।
আধ্যাত্মিক জীবনে ঈশ্বরের কাছে নিজেকে সঁপে দিতে হলে অহংকার, সামাজিক অবস্থান ও বাইরের বিচার ছেড়ে দিতে হয়। জুতো আমাদের বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে জুড়ে রাখে—যেমন সামাজিক মর্যাদা, পছন্দ, এমনকি অহংকার। এগুলো বাইরে রেখে আমরা মন্দিরে ঢুকি সমান হয়ে, এটা বুঝে যে ঈশ্বরের কাছে সবাই সমান।
আরও, দুনিয়ার চিন্তা ভুলে গিয়ে ভক্তি ভরে জীবন কাটানো উচিত। মন্দিরে যাওয়া মনে করায় যে আমাদের আসল পরিচয় বাইরের জিনিসের থেকে অনেক বেশি—আমরা সবাই ঈশ্বরের সন্তান, শান্তি ও আধ্যাত্মিক উন্নতি খুঁজি।