The Caribbean: সোবার্স থেকে লয়েড-রিচার্ডস-রবার্টস-গার্নার-হোল্ডিং-মার্শাল-লারা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে কিংবদন্তির সংখ্যা গুনে শেষ করা যায় না

শুধু ২ বার ওডিআই বিশ্বকাপ জেতাই নয়, ৭ ও ৮-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আরও অনেক সাফল্য এনে দেন ক্লাইভ লয়েড। তাঁর দল সেই সময় অপরাজেয় হয়ে গিয়েছিল।

ইয়ান বথাম, জেফ টমসন, ইমরান খানের মতো বোলারদের কাছেও আতঙ্কের নাম ছিল ভিভ রিচার্ডস। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ব্যাটার কাউকে পরোয়া করতেন না। চ্যুইংগাম মুখে তাঁর বিস্ফোরক ব্যাটিং আজও ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে চর্চার বিষয়।

ওডিআই-টি-২০-আইপিএল যুগ শুরু হওয়ার অনেক আগে অলরাউন্ডারের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি গারফিল্ড সোবার্স। তিনি আক্ষরিক অর্থেই ছিলেন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার।

সুনীল গাভাসকর একাধিকবার বলেছেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসারদের মধ্যে তাঁকে সবচেয়ে বেশি বেগ দিয়েছেন অ্যান্ডি রবার্টস। এই পেসারকেই অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রেখেছেন গাভাসকর।

বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা পেসার ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ম্যালকম মার্শাল। একবার সুনীল গাভাসকরের হাত থেকে ব্যাট ফেলে দিয়েছিলেন মার্শাল। তিনি সব ব্যাটারের কাছেই আতঙ্ক ছিলেন।

উচ্চতাই শুধু নয়, বোলিং দক্ষতার জন্যও বিখ্যাত ছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা বোলার জোয়েল গার্নার। তিনিও বিপক্ষের ব্যাটারদের কাছে আতঙ্ক ছিলেন।

৮ ও ৯-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস বোলিংয়ের অন্যতম ভরসা ছিলেন কার্টলি অ্যামব্রোজ। দীর্ঘদেহী এই পেসার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুর্দান্ত সাফল্য পেয়েছেন।

৯-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস বোলিংয়ের জুটি ছিলেন কোর্টনি ওয়ালশ ও কার্টলি অ্যামব্রোজ। এই ২ পেসার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অসাধারণ সাফল্য পেয়েছেন।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটার ব্রায়ান লারা। নিজের দিনে কোনও বোলারই লারাকে থামাতে পারতেন না। সব বোলারকেই সাধারণ পর্যায়ে নামিয়ে আনতেন লারা।

ক্রিস গেইলও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অসাধারণ সাফল্য পেয়েছেন। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজকে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে অনেক সাফল্য এনে দিয়েছেন।