দুই দল ৪ বার খেলেছে। ভারত ২ বার জিতেছে। অস্ট্রেলিয়া ১ বার। ১টি ম্যাচের ফলাফল হয়নি।
711
২০০৩ এবং ২০২৩ বিশ্বকাপ ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া ভারতকে হারিয়ে কাপ জিতলেও
এবার বদলা নেওয়ার সুযোগ ভারতের। ৩টি কারণে। প্রথমত, অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ভারত এখন শক্তিশালী। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক এবং Pace বোলার প্যাট কামিন্স, Pace বোলার মিচেল স্টার্ক, জোশ হ্যাজেলউড, অলরাউন্ডার মিচেল মার্শ, ক্যামেরন গ্রিন ইনজুরিতে নেই।
811
ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনাল! ম্যাচ উইনার ছিটকে গেলেন? ভারতের সম্ভাব্য একাদশ
এটা অস্ট্রেলিয়ার জন্য বড় ধাক্কা। বেন ডোয়ারশুইস, নাথান এলিস, স্পেন্সার জনসন - অনভিজ্ঞ Pace বোলার আছে। অ্যাডাম জাম্পা ছাড়া অন্য বড় বোলার নেই। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে এটা স্পষ্ট। অভিজ্ঞ ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা জাম্পা ছাড়া অন্যদের সামলাতে পারবে।
911
দ্বিতীয় কারণ ভারতের স্পিন আক্রমণ
বরুণ চক্রবর্তী, কুলদীপ যাদব, রবীন্দ্র জাদেজা এবং আকসার প্যাটেল - ৪ জন স্পিনার আছে। অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানরা স্পিনে ভোগে। বরুণ চক্রবর্তী প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলবে। তার বোলিং তারা জানে না। নিউজিল্যান্ডের ম্যাচের মতো ৪ স্পিনার নিয়ে আক্রমণ করলে অস্ট্রেলিয়াকে আটকানো যাবে।
1011
তৃতীয় কারণ দুবাইয়ের পিচ, দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের পিচ ধীরগতির
স্পিন সহায়ক। ভারতীয় দল শুধু দুবাইয়ে খেলেছে। তাই পিচের স্বভাব তারা জানে। অস্ট্রেলিয়া পাকিস্তানের ব্যাটিং সহায়ক পিচে খেলে এসেছে। দুবাইয়ে প্রথমবার খেলবে। পিচের স্বভাব তারা জানে না। তাই ভারতের জন্য সুবিধা।
1111
আইসিসি টুর্নামেন্টে অস্ট্রেলিয়া আক্রমণাত্মক খেলে
খেলোয়াড় সংকট, পিচ, চাপ - কিছুই তারা মানে না। ভারত যদি পরিকল্পনা মাফিক খেলে তাহলে ক্যাঙ্গারুদের হারিয়ে ফাইনালে যাবে।