Chelsea: ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন চেলসির ঝুলিতে এল কোটি কোটি টাকা। পিএসজি-কে হারিয়ে চেলসি চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। অনেকেই আশা করেছিলেন, হয়ত পিএসজি জিতবে। কিন্তু চেলসি জয় ছিনিয়ে নেয়। কোয়ার্টার ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখ এবং সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদকে হারানোর পর, পিএসজি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হবে বলে অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন। কিন্তু আদতে তা হয়নি।
কল পামারের জোড়া গোল এবং ইয়াও পেদ্রোর গোলে পিএসজির বিপক্ষে জয় নিশ্চিত করে চেলসি। প্রথমার্ধেই চেলসি তিন গোল করে ফেলে। আর এই প্রতিযোগিতা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর, চেলসির পকেটে এসেছে মোট ১,২৩২.৯৫ কোটি টাকা। অপরদিকে, রানার্স হওয়া পিএসজিও পেয়েছে Wer1,132.71 কোটি টাকা। চেলসি এবং পিএসজি গ্রুপ পর্বে প্রতিটি জয়ের জন্য পেয়েছে ১৭.২৫ কোটি টাকা করে।
এছাড়া প্রি-কোয়ার্টার জয়ের জন্য ৬৪.৫ কোটি টাকা এবং কোয়ার্টার ফাইনাল জয়ের জন্য ১১২ কোটি টাকা। সেমিফাইনালে উঠে চেলসি এবং পিএসজি পেয়েছে ১৮০.৬৫ কোটি টাকা করে। এদিকে আবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ফলে, চেলসি পেয়েছে ৩৪৪ কোটি টাকা এবং রানার্সআপ পিএসজি পেয়েছে ২৫৮ কোটি টাকা।
ক্রিশ্চিয়ানোর রেকর্ড অক্ষুণ্ণ
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর রেকর্ড এবারও অক্ষুণ্ণ রয়েছে। ক্লাব বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতার রেকর্ড এখনও তাঁরই দখলে। মোট ৭ গোল দিয়ে ‘সিআর৭’ শীর্ষে রয়েছেন। আগামী ২০২৯ সাল পর্যন্ত, এই রেকর্ডের দখল কেউ নিতে পারবেন না। লিওনেল মেসি, করিম বেঞ্জেমাএবং গ্যারেথ বেল ৬টি করে গোল করেছেন। আগামী ২০২৯ সালে আবার পরবর্তী ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপটি অনুষ্ঠিত হবে।
কিন্তু এবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিরাট পরিমাণ অর্থ ঘোরে তুলেছে চেলসি। কল পামারের জোড়া গোল এবং ইয়াও পেদ্রোর গোলে পিএসজির বিপক্ষে জয় নিশ্চিত করে চেলসি। প্রথমার্ধেই চেলসি তিন গোল করে ফেলে। আর এই প্রতিযোগিতা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর, চেলসির পকেটে এসেছে মোট ১,২৩২.৯৫ কোটি টাকা। অপরদিকে, রানার্স হওয়া পিএসজিও পেয়েছে Wer1,132.71 কোটি টাকা। চেলসি এবং পিএসজি গ্রুপ পর্বে প্রতিটি জয়ের জন্য পেয়েছে ১৭.২৫ কোটি টাকা করে।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।