গ্যালাক্সি জেড ফ্লোড ফোর এর দামও এর আগের মতোই রয়েছে। নতুন ফোল্ডিং ফোন ছাড়াও কোম্পানি গ্যালাক্সি ওয়াচ ফাইব গ্যালাক্সি ওয়াচ ফাইব প্রো এবং গ্যালাক্সি বাডস ২ প্রোবাজারে এনেছে। গ্যালাক্সি ওয়াচ ফাইব এর দাম ২৯৭ ডলার থেকে শুরু এবং বাডস ২ এর দাম ২২৯ ডলার থেকে শুরু হয়েছে।
স্যামসং তার ফোল্ডেবল ফ্ল্যাগশিপ পোর্টফোলিও লঞ্চ করেছে - এতে রয়েছে গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ফোর এবং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফোর ২০২২ এর জন্য। এগুলো কোম্পানির চতুর্থ প্রজন্মের ফোল্ডেবল ফোন। স্যামসং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফোর এর দাম ৯৯৯ ডলার, যা গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ থ্রি এর সমান। গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ফোর চারটি রঙে আসবে যার মধ্যে রয়েছে গ্রাফাইট, পিঙ্ক গোল্ড, ব্লু, বোরা পার্পল। গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ফোর এর দাম ১৭৯৯ ডলার। গ্যালাক্সি জেড ফ্লোড ফোর এর দামও এর পূর্বসূরির মতোই। নতুন ফোল্ডিং ফোন ছাড়াও কোম্পানি গ্যালাক্সি ওয়াচ ফাইব গ্যালাক্সি ওয়াচ ফাইব প্রো এবং গ্যালাক্সি বাডস ২ প্রোবাজারে এনেছে। গ্যালাক্সি ওয়াচ ফাইব এর দাম ২৯৭ ডলার থেকে শুরু এবং বাডস ২ এর দাম ২২৯ ডলার থেকে শুরু হয়েছে।
গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৪ ফোন-
১। এটা একটা কমপ্যাক্ট ফোল্ডিং ফোন
২। এর ফ্লেক্স ক্যাম দিচ্ছে পুরো একটা অসাধারণ ছবি ক্যাপচারের অভিজ্ঞতা, মিলছে আরও বেশি করে ক্যামেরার ওয়াইড অ্যাঙ্গেল
৩। হাতের তালুতে ধরে রাখার অসাধারণ গ্রিপিং এবং ডিজাইন
৪। রাতের বেলার ছবিকে এক অসামান্যতা দেওয়ার ক্ষমতা
৫। এই এডিশনে ছবির পিক্সেল সাইজকে বাড়িয়ে ১.৪ পার মাইক্রোন থেকে বাড়িয়ে ১.৮ মাইক্রোন করা হয়েছে
৬। ফোনটিকে নিজের পছন্দ মতো অপশনে পরিবর্তন করার সুযোগ যাকে পার্সোনালাইজড মোড বলা হয়
৭। নতুন গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৪ চারটি ম্যাট ফিনিশ শেডে পাওয়া যাচ্ছে
৮। ডিজাইন এবং ফোনের ডিউরেবিলিটির দিক থেকে এটিকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে, যার জন্য এর চারপাশে দেওয়া হয়েছে অ্যালুমিনিয়ামের ফ্রেম, যা একদিকে ফোনটিকে শক্তিশালী করেছে, অন্যদিকে লুক অ্যান্ড ফিল-এ নিয়ে এসেছে এক অসামান্য সৌন্দর্যের অনুভূতি
৯। এই ফোনটি পকেটে নিয়ে ঘুরতে যেমন সুবিধাজনক, তেমনি এতে ৫টি বডি কালার দেওয়া হয়েছে এবং ৩টি ফ্রেম কালার দেওয়া হয়েছে।
গ্যালাক্সি ওয়াচ ৫ এর দাম এবং বৈশিষ্ট্য-
১। এটি দুটো সাইজে পাওয়া যাচ্ছে
২। একটির সাইজ ৪৪ মিলিমিটার এবং অন্যটি ৪০ মিলিমিটার
৩। এছাড়াও এতে রয়েছে ৪টি রঙ, যেগুলি হল- গ্রাফাইট, স্যাপিয়ার, সিলভার, পিঙ্ক গোল্ড
৪। এছাড়াও গ্যালাক্সি ওয়াচ ৫-এ রয়েছে পার্সোনালাইজড মোডকে এক অসামান্য অপশনে ফিট করার সুযোগ। যেমন- অ্যাডভান্সড ট্র্যাকিং টেকনোলজি, অ্যাডভান্সড বায়োঅ্যাকটিভ সেন্সর।
৫। এতে রয়েছে এক অসামান্য উদ্ভাবনি শক্তিতে ভরপুর হার্ডওয়ার, যারমধ্যে উল্লেখযোগ্য ইনফারেড টেমপারেচর সেন্সর, প্রাইভেসিকে সুরক্ষিত করতে নজর দেওয়া হয়েছে বিশেষ করে।
৬। মনে করা হচ্ছে গ্ল্যাক্সি জেড ফ্লিপ ৪ ফোন থেকে শুরু করে গ্যালাক্সি বার্ডস ২ প্রো ও গ্যালাক্সি ওয়াচ ৫- সম্মিলিতভাবে আপনাকে দেবে এক ইউনিক অভিজ্ঞতা, যা প্রযুক্তির উদ্ভাবনি শক্তির এক অসামান্য মিশেল বলা যেতে পারে।
গ্যালাক্সি বাডস ২ প্রো এর দাম এবং বৈশিষ্ট্য-
১। এতে রয়েছে হাই-ফাই ২৪ বিট অডিও।
২। এছাড়াও রয়েছে ২৫৬ ধরনের অডিও বৈশিষ্ঠ্য, যা আপনার অডিও অভিজ্ঞতাকে দেবে এক অন্য অনুভূতি।
৩। এই বাডস মিলবে তিনটি অনন্য রঙ-এ গ্রাফাইট, বোরা পার্পল এবং সাদা।
৪। গ্যালাক্সি বাডস ২ প্রো এর দাম ধার্য করা হয়েছে প্রায় ১৭,৯৯৯ টাকা।
৫। এতে রয়েছে ইন্টেলিজেন্ট অ্যাক্টিভ ভয়েস ক্যান্সেলেশন (ANC) এবং ৩৬০ অডিও সাপোর্ট।
স্যামসং গ্যালাক্সি ওয়াচ ৫ এবং স্যামসং গ্যালাক্সি ওয়াচ ৫ প্রো এর দাম এবং বৈশিষ্ট্য
১। এটা একটা কমপ্যাক্ট ফোল্ডিং ফোন
২। এর ফ্লেক্স ক্যাম দিচ্ছে পুরো একটা অসাধারণ ছবি ক্যাপচারের অভিজ্ঞতা, মিলছে আরও বেশি করে ক্যামেরার ওয়াইড অ্যাঙ্গেল
৩। হাতের তালুতে ধরে রাখার অসাধারণ গ্রিপিং এবং ডিজাইন
৪। রাতের বেলার ছবিকে এক অসামান্যতা দেওয়ার ক্ষমতা
৫। এই এডিশনে ছবির পিক্সেল সাইজকে বাড়িয়ে ১.৪ পার মাইক্রোন থেকে বাড়িয়ে ১.৮ মাইক্রোন করা হয়েছে
৬। ফোনটিকে নিজের পছন্দ মতো অপশনে পরিবর্তন করার সুযোগ যাকে পার্সোনালাইজড মোড বলা হয়
৭। নতুন গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৪ চারটি ম্যাট ফিনিশ শেডে পাওয়া যাচ্ছে
৮। ডিজাইন এবং ফোনের ডিউরেবিলিটির দিক থেকে এটিকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে, যার জন্য এর চারপাশে দেওয়া হয়েছে অ্যালুমিনিয়ামের ফ্রেম, যা একদিকে ফোনটিকে শক্তিশালী করেছে, অন্যদিকে লুক অ্যান্ড ফিল-এ নিয়ে এসেছে এক অসামান্য সৌন্দর্যের অনুভূতি
৯। এই ফোনটি পকেটে নিয়ে ঘুরতে যেমন সুবিধাজনক, তেমনি এতে ৫টি বডি কালার দেওয়া হয়েছে এবং ৩টি ফ্রেম কালার দেওয়া হয়েছে।
গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৪--
১। এর দুটো অংশের মধ্যেকার সংযোগকারি হিঞ্চ-কে নতুন করে ডিজাইন করা হয়েছে এবং আরও বেশি শক্তিশালী করা হয়েছে। সেই সঙ্গে এটাকে স্লিক এবং লাইটওয়েটও করা হয়েছে, যাতে এর জন্য ফোনের ওজন না বেড়ে যায়।
২। এক অসাধারণ ভিউয়িং এক্সপেরিয়েন্সকে আনা হয়েছে, যা এক কথায় হয়ে উঠতে পারে অনবদ্য
৩। এর ভিউয়িং এক্সপেরিয়েন্সে ইউটিসি-কে আরও বেশি করে শক্তিশালী করা হয়েছে, যার ফলে এক ইমপ্রুভড ডিসপ্লে-র সঙ্গে মিলছে আনইনটারাপটেড ভিউয়িং
৪। এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং ক্ষমতাকেও বাড়ানো হয়েছে, রয়েছে টাস্কবার, যেখানে একাধিক অ্যাপকে রেখে দেওয়ার সুবিধা এবং ইজি টু অ্যাক্সেস মোডে খোলার অপশন। বলতে গেলে এই ফোনের মাল্টিটাস্কিং উইন্ডোকে কাজ করার অভিজ্ঞতাকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে।
৫। এতে ১২ মেগাপিক্সেলের ওয়াইড ক্যামেরার সঙ্গে সঙ্গে ১০ মেগাপিক্সেলের টেলি লেন্সে দেওয়া হয়েছে, এছাড়াও রয়েছে ৩এক্স অপটিক্যাল জুম-এর সুবিধা। এরসঙ্গে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সলের ওয়াইড লেন্স।
৬। টাচ স্ক্রিনে এমন সুবিধা দেওয়া হয়েছে যা আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত করা যাবে, মানে আপনি যেমনটি চাইবেন সেইভাবে।
বলতে গেলে গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৪ ফোন থেকে শুরু করে গ্যালাক্সি ৫ ওয়াচ প্রো এবং জয়স্টিক- মিলিতভাবে এক অসামান্য অভিজ্ঞতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রাখে যা কমিউনিকেশন এবং ব্যাবহারিক প্রযুক্তিকে মানবজীবনে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে বলে মনে করছে স্যামসাঙ। সংস্থার দাবি, এই পর্যায়ে গ্যালাক্সির প্রতিটি প্রোডাক্টে অন্তত এমন একটি উপাদান রাখা হয়েছে যা তৈরি হয়েছে রিসাইক্লিং প্রসেসে, এর দ্বারা স্যামসাঙ বিশ্বের বুক থেকে অন্তত ১০ হাজার কার্বন এমিশন হওয়াকে আটকাতে পেরেছে, কারণ স্যামসাঙ পরিবেশকে রক্ষা করে মানবজীবনে প্রযুক্তিকে এক অসামান্য উচ্চতা দিতে চায়, তাই গ্যালাক্সি দিয়ে প্রত্যেকে জীবনের মজা নিন বলেই জানিয়েছে স্যামসাঙ