শুধু ভারতেই নয়, সারা বিশ্বেই সাইবার প্রতারণা একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে
সাম্প্রতিক সাইবার অপরাধের বৃদ্ধি বিবেচনা করে, সরকার এই সমস্যা প্রতিরোধে পদক্ষেপ নিচ্ছে। দেশের সমস্ত টেলিকম কোম্পানিকে গ্রাহকদের কাছে সিম কার্ড বিক্রি করে এমন ব্যক্তিদের নিবন্ধন করতে হবে - এটি হল একটি নিয়ম। যদিও এই আদেশ নতুন করে জারি করা হয়নি, তবে সময়সীমা ৩১শে মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
26
সাইবার প্রতারণার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য
নতুন সিম কার্ড ইস্যু করার ক্ষেত্রে সরকার কঠোর নিয়ম लागু করছে। একজন ব্যক্তির নামে অনুমোদিত নয়টির বেশি সিম কার্ড নিবন্ধিত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে, একজন ব্যক্তি কেবল নয়টি সিম কার্ড রাখতে পারবেন।
36
নতুন নিয়ম অনুসারে, টেলিকম কোম্পানিগুলিকে তাদের সিম কার্ড বিতরণকারী,
এজেন্ট এবং মালিকদের নিবন্ধন করতে হবে। তারা যদি এই নিয়ম না মানে, তাহলে ১লা এপ্রিলের পরে তারা সিম কার্ড বিক্রি করতে পারবেন না। এছাড়াও, একজন ব্যক্তি নয়টির বেশি সিম কার্ড রাখতে পারবেন না। এই নিয়মগুলি মেনে চলার জন্য ৩১শে মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।
46
এই নতুন নিয়ম সিম কার্ড ইস্যু করার প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত সুরক্ষা এবং স্বচ্ছতা প্রদান করে
যদিও ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেড (BSNL) এখনও নিবন্ধন সম্পন্ন করেনি, তবে রিলায়েন্স জিও, ভোডাফোন আইডিয়া এবং ভারতী এয়ারটেলের মতো বেসরকারি টেলিকম কোম্পানিগুলি এখন পর্যন্ত নিবন্ধন করেছে। BSNL-কে সহায়তা করার জন্য, সরকার সিম ডিলার নিবন্ধনের সময়সীমা দুই মাস বাড়িয়েছে। ১লা এপ্রিল, ২০২৫ থেকে, কেবলমাত্র অনুমোদিত সিম কার্ডের পাইকারি বিক্রেতারাই গ্রাহকদের কাছে সিম কার্ড বিক্রি করতে পারবেন।
56
প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি দেখে নিন
সিম বিক্রেতা নিবন্ধন: সমস্ত সিম বিক্রেতাকে টেলিকম কোম্পানিগুলির দ্বারা নিবন্ধিত হতে হবে।
সিম কার্ড সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ: একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ নয়টি সিম কার্ড রাখতে পারবেন।
সময়সীমা বৃদ্ধি: নিয়মগুলি মেনে চলার জন্য ৩১শে মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।
সাইবার প্রতারণা প্রতিরোধ: এই পদক্ষেপগুলি সাইবার প্রতারণা কমাতে সাহায্য করবে।
স্বচ্ছতা: সিম কার্ড ইস্যু করার প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পাবে।
66
এই নতুন নিয়মগুলি সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ
এবং জনসাধারণের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সরকার গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।