করোনা অতিমারিতে পরিবারে আর্থিক অনটন। পড়ার জন্য ছিল না কোনও টিউশনও। সেই প্রতিকূলতাকে জয় করেই মাধ্যমিকে ৬৯৪ পেয়েছে উৎসা। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের বাসিন্দা উৎসা দাস। ছেলেবেলা থেকেই মেধাবি উৎসা। ক্লাসে প্রথম হত সে। মাধ্যমিকের এই ফলে খুশি উৎসা, জানাল ভবিষ্যতে শিক্ষিকা হতে চায়। শিক্ষিকা হয়ে দুস্থ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে দাঁড়াতে চায় উৎসা। উৎসার বাবা পেশায় একজন ব্যবসায়ী। সেই সঙ্গেই শিক্ষকতাও করেন উজ্জ্বল কুমার দাস। করোনার জেরে ব্যবসায় মন্দা । এই পরিস্থিতির মাঝেই মেয়ের এমন ফলে খুশি উজ্জ্বল বাবু। ক্লাসে বরাবরই প্রথম হয়ে আসছে উৎসা। মাধ্যমিকে তার এমনই ফল আশা করেছিলেন, জানালেন উৎসার স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। লক্ষ্য একটাই একজন শিক্ষিকা হওয়া। একজন আদর্শ শিক্ষিকা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছত এগিয়ে চলেছে উৎসা।
করোনা অতিমারিতে পরিবারে আর্থিক অনটন। পড়ার জন্য ছিল না কোনও টিউশনও। সেই প্রতিকূলতাকে জয় করেই মাধ্যমিকে ৬৯৪ পেয়েছে উৎসা। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের বাসিন্দা উৎসা দাস। ছেলেবেলা থেকেই মেধাবি উৎসা। ক্লাসে প্রথম হত সে। মাধ্যমিকের এই ফলে খুশি উৎসা, জানাল ভবিষ্যতে শিক্ষিকা হতে চায়। শিক্ষিকা হয়ে দুস্থ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে দাঁড়াতে চায় উৎসা। উৎসার বাবা পেশায় একজন ব্যবসায়ী। সেই সঙ্গেই শিক্ষকতাও করেন উজ্জ্বল কুমার দাস। করোনার জেরে ব্যবসায় মন্দা । এই পরিস্থিতির মাঝেই মেয়ের এমন ফলে খুশি উজ্জ্বল বাবু। ক্লাসে বরাবরই প্রথম হয়ে আসছে উৎসা। মাধ্যমিকে তার এমনই ফল আশা করেছিলেন, জানালেন উৎসার স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। লক্ষ্য একটাই একজন শিক্ষিকা হওয়া। একজন আদর্শ শিক্ষিকা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছত এগিয়ে চলেছে উৎসা।