পায়ের পাতায় ১০ বছের ২০টা আঙ্গুল আর হাতে সংখ্যাখা ১২টা। এভাবেই জন্মেছিলেন ওড়িশার গঞ্জাম জেলার বাসিন্দা নয়ক কুমারী। ৬৩ বছর ধরে এভাবেই চলাফেরা করছেন তিনি। দরিদ্র পরিবার থেকে হওয়ায় সঠিক ভাবে চিকিৎসাও হয়নি তাঁর। ফলে এভাবেই চলেছে সারা জীবন। জিনগত কারণকেই এরজন্য দায়ী করছেন চিকিৎসকরা।
পায়ের পাতায় ১০ বছের ২০টা আঙ্গুল আর হাতে সংখ্যাখা ১২টা। এভাবেই জন্মেছিলেন ওড়িশার গঞ্জাম জেলার বাসিন্দা নয়ক কুমারী। ৬৩ বছর ধরে এভাবেই চলাফেরা করছেন তিনি। দরিদ্র পরিবার থেকে হওয়ায় সঠিক ভাবে চিকিৎসাও হয়নি তাঁর। ফলে এভাবেই চলেছে সারা জীবন। জিনগত কারণকেই এরজন্য দায়ী করছেন চিকিৎসকরা।
এদিকে শরীরে অতিরিক্ত আঙ্গুল থাকার কারণে মানসিক ভাবে তাঁকে বহুবার অপদস্থ হতে হয়েছে গ্রামবাসীদের কাছে। সেকারণে বাড়ির চার দেওয়ালের বাইরেও জেতে পারেন না নয়ক। এমনকি প্রতিবেষশীরা তাঁকে ডাইনি অপবাদও দিয়েছে।