৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী সন্তোষ পাঠক। গতবারও অবশ্য সেখানে সন্তোষ পাঠক জয়ী হয়েছিলেন। পুরভোটের দিন এই ওয়ার্ডে উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল। দুই প্রার্থীর জয়ে এখন আশার আলো দেখছে কংগ্রেস। এদিন প্রথম থেকেই এগিয়ে ছিলেন সন্তোষ পাঠক।
৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী সন্তোষ পাঠক। গতবারও অবশ্য সেখানে সন্তোষ পাঠক জয়ী হয়েছিলেন। পুরভোটের দিন এই ওয়ার্ডে উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল। দুই প্রার্থীর জয়ে এখন আশার আলো দেখছে কংগ্রেস। এদিন প্রথম থেকেই এগিয়ে ছিলেন সন্তোষ পাঠক। জয়ী হয়ে চতুর্থবারের জন্য কাউন্সিলর হলেন তিনি। তাঁর জয়ের পরই উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের বাইরে শুরু হয় হাতাহাতি। হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন কংগ্রেস এবং তৃণমূল সমর্থকরা। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকাল থেকেই কলকাতায় সাজো সাজো রব। কলকাতার মোট ১১ টি ভোট গণনা। গণনা কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি। করোনা বিধি মেনেই সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ভোট গণনা। গণনার শুরু থেকেই এগিয়ে ছিল তৃণমূল। এই জয়ের আনন্দেই মেতেছে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়। এই ভোটেই কঠিন লড়াইয়ে জয় হয়েছে সন্তোষ পাঠকের। অন্যদিকে, ১৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী ওয়াসিম আনসারি।