এ দিন সকাল থেকেই উত্তপ্ত ছিল ঘাটালের কেশপুর। সেখানে তাঁর এজেন্টদের বসতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন ভারতী। দোগাছিয়ায় ভোট লুঠ হচ্ছে বলে অভিযোগ পান ভারতী। তিনি সেখানে পৌঁছতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। ভারতীকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। ভারতী এবং তাঁর নিরাপত্তরক্ষীদের ঘিরে ধরে শুরু হয় ইটবৃষ্টি। ভাঙা হয় ভারতী এবং পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনীর গাড়ি। ভারতীর এক নিরাপত্তারক্ষীরও মাথা ফেটে যায়। শূন্যে গুলি চালিয়ে ভিড়কে ছত্রভঙ্গ করে ভারতীকে সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসেন সিআইএসএফ জওয়ানরা। অভিযোগ, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের ছোড়া গুলিতে আহত হন এক গ্রামবাসী। তিনি সেখানে ভোট দিতে গিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। ভারতীর নির্দেশেই গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ আহতের পরিবারের। বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের গাড়িও ভাঙচুর করা হয়।
এ দিকে ভারতীর বিরুদ্ধেই এ দিন পদক্ষেপ করেছে নির্বাচন কমিশন। একটি বুথে ঢুকে তিনি মোবাইলে ভিডিও রেকর্ডিং করেন বলে অভিযোগ। ভারতীর পাল্টা দাবি, নির্বাচন কমিশন তাঁর অভিযোগে সাড়া দিচ্ছে না। প্রমাণ সংগ্রহেই তিনি ভিডিও রেকর্ডিং করেন বলে দাবি বিজেপি প্রার্থীর।