সোমবার রাতের পর মঙ্গলবার সকালে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা। এদিন সকাল ৭টা বেজে ৭ মিনিটে হালকা ভূমিকম্পন অনুভূত হয় দার্জিলিং,জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে। আবহাওয়া বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রিখটার স্কেলে এদিনের কম্পনের মান ছিল ৪.১ মাত্রার। সোমবার রাতেই মাঝারি মানের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল উত্তরবঙ্গ। আতঙ্কিত বাসিন্দারা অনেক রাত অবধি বাড়ির বাইরেই ছিলেন। তারপর এদিন আবার আতঙ্কের মধ্যেই ঘুম ভাঙল উত্তরবঙ্গের।
সোমবার রাতের পর মঙ্গলবার সকালে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা। এদিন সকাল ৭টা বেজে ৭ মিনিটে হালকা ভূমিকম্পন অনুভূত হয় দার্জিলিং,জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে। আবহাওয়া বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রিখটার স্কেলে এদিনের কম্পনের মান ছিল ৪.১ মাত্রার। সোমবার রাতেই মাঝারি মানের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল উত্তরবঙ্গ। আতঙ্কিত বাসিন্দারা অনেক রাত অবধি বাড়ির বাইরেই ছিলেন। তারপর এদিন আবার আতঙ্কের মধ্যেই ঘুম ভাঙল উত্তরবঙ্গের।
সোমবার, রাত ৮টা ৪৯ মিনিটে হঠাতই ভূমিকম্পে তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়েছিল উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে। সেই ভূমিকম্পের উৎস ছিল প্রতিবেশী রাজ্য সিকিম। তার প্রভাব পড়েছিল পশ্চিমবঙ্গেও। সিকিমে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল পাঁচ দশমিক চার। কম্পনের কেন্দ্রস্থল ছিল ভূগর্ভের ১০ কিলোমিটার গভীরে। এক সেকেন্ডের কম সময় কম্পন অনুভূত হলেও, উত্তরবঙ্গে ফিরেছিল নেপালের ভূমিকম্পের সময়ের আতঙ্ক। তারপরই জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, কোচবিহারে বহু মানুষ বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। অনেক রাত অবধি তাঁরাবাড়ির বাইরেই ছিলেন।
মঙ্গলবার সকালের ভূমিকম্প, সোমবার রাতের কম্পনেরই অনুকম্পন, না নতুন করে ভূমিকম্প হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঠিক কোথায় এদিনের ভূমিকম্পের উৎস, তাও ঠিক করে জানা যায়নি।