উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় ফের বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে। বিজেপি কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল জেলা সভাপতি শংকর চ্যাটার্জির অনুগামীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার গাইঘাটা থানার এলাকায়।
মেট্রো যাত্রীদের জন্য় সুখবর,রবিবারেও চলবে কলকাতা মেট্রো রেল
এই এলাকার বিজেপির সদস্য সুবিনয় ঘোষের অভিযোগ,শনিবার গাইঘাটা এলাকায় বিজেপির একটি মিটিং ছিল। সেই মিটিং এ যোগদান করতে গেলে অখিল মিস্ত্রী, অমিতাভ মিস্ত্রি, অরিন্দম মিস্ত্রি, পিন্টু দাস তার ওপর চড়াও হয় তাকে ছুরি লাঠি রড দিয়ে মারধর করা হয়। এমনকী তাকে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ভয় দেখানো হয়। সুবিনয়বাবুর দাবি, কিছুদিন আগে জেলা সভাপতি শংকর চ্যাটার্জির দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন তারা। এমনকী গাইঘাটা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছিলেন। পাশাপাশি বনগাঁ লোকসভার সাংসদ শান্তনু ঠাকুর এর কাছে একটি ডেপুটেশন জমা দিয়েছিলেন। যার জন্যই এই আক্রমণ বলে অনুমান সুবিনয়বাবুর।
সন্ত্রাসের স্বর্গরাজ্য়ে পরিণত হয়েছে বাংলা, মমতাকে বিঁধে তির ধনখড়ের.
এ ব্যাপারে জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক চন্দ্র কান্ত দাস ঘটনা স্বীকার করে বলেন,সুবিনয় ঘোষ ঘটনার দিন সেখানে গন্ডগোল পাকাতে যায় তারপরই তাকে মারধর করে উপস্থিত বিজেপির কর্মীরা পাশাপাশি তিনি সুবিনয় সঙ্গে তৃণমূলের যোগ আছে বলে দাবি করেছেন। ঘটনায় তীব্র নিন্দা করেছেন উত্তর 24 পরগনা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের কো-অর্ডিনেটর গোপাল শেঠ বলেন, এর সঙ্গে তৃণমূলের কোন যোগ নেই তৃণমূলকে মিথ্যা কারণে দোষারোপ করা হচ্ছে, এই ঘটনা সম্পূর্ণ জেলা সভাপতি ও শান্তনু ঠাকুর এর গোষ্ঠী কোন্দল. পাশাপাশি তিনি আইনের দ্বারস্থ হবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন.
সারদাকাণ্ডে নতুন চমক, একাই ২৬০ কোটি টাকা জমা দিয়েছিলেন এক জনপ্রতিনিধি