রাজনৈতিক সংঘর্ষে উত্তপ্ত এলাকায়। বিজেপি কর্মীদের উপর হামলার অভিযোগ। দলের আতঙ্কিত কর্মীদের দেখা করতে গিয়ে পুলিশকেই ধমক দিলেন তিনি। ফের বিতর্কে বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু।
খড়গপুর সদর বিধানসভাকেন্দ্রে উপনির্বাচনের আর বেশি দেরি নেই। এদিকে গত কয়েকদিন ধরেই বিজেপি ও তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে মেদিনীপুর সদর ব্লকের ছেরুয়া, বামুনডিহি-সহ একাধিক এলাকায়। বিজেপির অভিযোগ, এলাকায় দলের কর্মীদের উপর হামলা চালিয়েছেন তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। ভাঙচুর করা হয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়িতেও। আতঙ্কে চারশো জন বিজেপি কর্মী এলাকা ছেড়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন:.অনশনজনিত অসুস্থতা নাকি দুর্ঘটনা, পার্শ্বশিক্ষকের মৃত্যুতে তোলপাড় রাজ্য
দলের আতঙ্কিত কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরে যান রাজ্য বিজেপির একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলে ছিলেন গেরুয়াশিবিরের নেতা সায়ন্তন বসুও। নিরাপত্তাজনিত কারণে অবশ্য ঘটনাস্থলে কিছুটা দূরে সায়ন্তন বসু-সহ বিজেপি নেতাদের আটকে দেয় পুলিশ। খড়গপুরে উপনির্বাচনে আগে পুলিশের আপত্তি আগ্রহ্য করে জোর করে এলাকার ঢোকার চেষ্টাও করেননি বিজেপি নেতারা। তবে কর্তব্যরত ডিএসপি পদমর্যাদার এক পুলিশ আধিকারিক রীতিমতো ধমক দেন পদ্মশিবিরের নেতা সায়ন্তন বসু। রীতিমতো হুমকি সুরে বলেন, 'শুভেন্দু অধিকারীর কথা চলছেন! দু'দিন পর যখন শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেবেন, তখন কোথা যাবেন!' এই ঘটনায় বিতর্ক তুঙ্গে রাজনৈতিক মহলে।
আরও পড়ুন: বস্তার মধ্যে কৌটো ভর্তি ভ্রূণ, চাঞ্চল্য ছড়াল হাবড়া এলাকায়