'ভোট পরবর্তী হিংসা থেকে বাদ যায়নি শ্যামাপ্রসাদের মূর্তিও', বলিদান দিবসে ধর্নায় BJP নেতারা

  •  শ্যামাপ্রসাদের মূর্তি ভাঙার অভিযোগ, কঠাগড়ায় তৃণমূল 
  • জনসংঘের প্রতিষ্ঠাতার বলিদান দিবসে ধর্নায় বিজেপি নেতারা 
  • আজ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ৬৮তম মৃত্যু বার্ষিকী 
  • অবস্থান-বিক্ষোভ বসেন হাওড়া সদর বিজেপি নেতারা 
     

Asianet News Bangla | Published : Jun 23, 2021 9:14 AM IST


শ্যামাপ্রসাদের বলিদান দিবসে ধর্নায় বিজেপি শীর্ষস্থানীয় নেতারা। উল্লেখ্য, ২৩ জুন বুধবার জনসংঘের প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ৬৮তম মৃত্যু বার্ষিকী। এদিন গোটা দেশ তাঁকে স্মরণ করেছে। এদিন প্রয়াত রাজনীতিবিদকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এমনদিনেই গোটা রাজ্যে গণতন্ত্র পুনর্নির্মাণের জন্য অবস্থান-বিক্ষোভ বসেন  হাওড়া সদর বিজেপি শীর্ষস্থানীয় নেতারা।

আরও দেখুন, 'নাক গলাচ্ছেন রাজ্যপাল', বিল ইস্যুতে ক্ষোভ উগরে ওম বিড়লার কাছে অভিযোগ বিধানসভার স্পিকারের 

 

অভিযোগ, ভোট পরবর্তী হিংসার রাতের অন্ধকারে হাওড়া জেলা বিজেপি সদর কার্যালয় ভাঙচুর চালায়  তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। ভেঙ্গে দিয়েছিল শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মূর্তি। তাই তাঁর  ৬৮তম প্রয়াণ দিবসে হাওড়া জেলা সদর বিজেপি কার্যালয় সামনে তার মূর্তির পুনরায় স্থাপন করা হল বুধবার। একইসঙ্গে হাওড়া জেলার সঙ্গে সঙ্গে গোটা রাজ্যে গণতন্ত্র পুনর্নির্মাণের জন্য অবস্থান-বিক্ষোভ বসেন । উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপি সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্তী , রাজ্য কমিটির সদশ্য সঞ্জয় সিং, বিবেক সোনকার, উমেশ রাই, জেলা সভাপতি সুরজিৎ সাহা সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। উল্লেখ্য, এদিন প্রয়াত রাজনীতিবিদকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে মোদী বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের আদর্শ, তাঁর সমৃদ্ধ চিন্তাভাবনা জনগণকে সেবা করার প্রতিশ্রুতি সর্বদাই দেশবাসীকে অনুপ্রাণিত করবে। জাতীয় সংহতিকরণের জন্য তাঁর প্রয়াসকে কখনও ভোলা যায় না। 

আরও পড়ুন, PAC-র চেয়ারম্যান কে, নাম ঘোষণার পরই ১০ কমিটির তালিকা দেবে, সাফ জানাল BJP 

প্রসঙ্গত, ১৯৫৩ সালের ২৩ জুন শ্রীনগরে বন্দি অবস্থায় মৃত্যু হয় ডক্টর শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্য়ায়ের। তিনি প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। কিন্তু নেহেরু-লিয়াকত চুক্তির বিরোধিতা করে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন। জম্মু ও কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা নিয়েও নেহেরুর সঙ্গে তাঁর বিবাদ ছিল। পরবর্তীকালে প্রজা পরিষদ গঠন করেন। এক পরিষদের মধ্যে আরও একটা পরিষদ থাকতে পারেনা  এই দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। সেই সময় তিনি জম্মু ও কাশ্মীরেও গিয়েছিলেন। সেখানেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। তবে বন্দি অবস্থায় তাঁর মৃত্যু ঘিরে রয়েছে যথেষ্ট বিতর্ক। 

 

আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে 

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা 

আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস 

Share this article
click me!