মহাষষ্ঠীর দিন এলাকার বিভিন্ন মন্ডপ পরিদর্শন করলেন বিধায়ক। আর সেখানেই মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের পুজো অনুদান নিয়ে তৃণমূল নেত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হল তিনি। এদিন তাঁর সঙ্গে ছিলেন শাসকদলের অন্যান্য জন-প্রতিনিধি এবং এলাকার নেতৃত্ব। পুজোর অনুদান দেওয়া নিয়ে বিধায়কের মুখে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসার পাশাপাশি ছিল সম্প্রীতির বার্তা।
মহাষষ্ঠীর দিন এলাকার বিভিন্ন মন্ডপ পরিদর্শন করলেন বিধায়ক। আর সেখানেই মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের পুজো অনুদান নিয়ে তৃণমূল নেত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হল তিনি। এদিন তাঁর সঙ্গে ছিলেন শাসকদলের অন্যান্য জন-প্রতিনিধি এবং এলাকার নেতৃত্ব। পুজোর অনুদান দেওয়া নিয়ে বিধায়কের মুখে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসার পাশাপাশি ছিল সম্প্রীতির বার্তা।
পুজো শুরু হয়ে গেছে। মা এসেছে বাঙালির ঘরে। আজ মহা ষষ্ঠী। আর মহাষষ্ঠী থেকেই নিজের এলাকার বিভিন্ন পূজো মন্ডপ পরিদর্শনে বেরিয়ে গেলেন চাঁচল বিধানসভার বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ। শনিবার হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার কুশিদা অঞ্চলের বিভিন্ন পূজো মন্ডপ পরিদর্শন করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন জেলা পরিষদ সদস্য সন্তোষ চৌধুরী, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা তথা হরিশ্চন্দ্রপুর ১ বি ব্লকের মহিলা তৃণমূলের সভাপতি সুজাতা সাহা, যুব তৃণমূলের সভাপতি শেখর সাহা, হরিশ্চন্দ্রপুর ১ (বি) আইএনটিটিইউসি ব্লক সভাপতি আব্বাস আলী, কুশিদা অঞ্চলের সভাপতি মোঃ নুর আজম, প্রধান রশিদ সহ অন্যান্য অঞ্চল নেতৃত্ব।পুজোতে সম্প্রীতির বার্তা দিলেন বিধায়ক। পুজো কমিটি গুলোকে অনুদান দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর ভুয়সী প্রশংসা শুনা গেল বিধায়কের মুখে। তিনি সাফ জানিয়ে দিলেন অনুদান দেওয়া নিয়ে কোনো রাজনীতি হয় না। সাথে সমগ্র এলাকাবাসীকে শারদীয়ার শুভেচ্ছা জানিয়ে মঙ্গল কামনা করেন বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ।
নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, আমরা বিভিন্ন এলাকার নেতৃত্ব এবং সাধারণ মানুষকে নিয়ে মণ্ডপ গুলি পরিদর্শন করলাম।আমাদের নেত্রীর বার্তা ধর্ম যার যার উৎসব সবার।সেই বার্তায় ছড়িয়ে দিলাম।পুজো সবার ভালো কাটুক। শুভ শক্তির জয় হোক অশুভ শক্তির বিনাশ।
অঞ্চল সভাপতি মোহাম্মদ নূর আজম বলেন, আজ আমাদের বিধায়ক এসেছিলেন কুশিদার সব পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করতে। এই ভাবে সব ধরনের মানুষকে একসঙ্গে নিয়ে কোন অনুষ্ঠানে আনন্দ করতে এই প্রথম দেখলাম। খুব ভালো লাগলো আমরা অঞ্চল নেতৃত্ব ওনার সঙ্গে ছিলাম। এরপর উনি তুলসীহাঁটা অঞ্চলে যাবেন।
প্রসঙ্গত মালদা শহরে রাজনীতি করা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ নিহার বাবু এই বছর চাঁচল বিধানসভার বিধায়ক হয়েছেন। দুর্গাপূজোকে তিনি বেছে নিয়েছেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়ার জন্য। বিধায়ককে নিজেদের মণ্ডপে পেয়ে খুশি এলাকাবাসী।