বেলা নয়, সকাল ১০টার মধ্যেই শুরু হল ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল। স্থলভাগে ঢুকলো ঘুর্ণিঝড়ের চোখ। উত্তর ধারমাতে সম্ভাব্য ল্যান্ড ফল বলেই অনুমান আবহাওয়া দফতরের। এদিন আলিপুর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় সকাল ৯.১৫ নাগাদ স্থলভাগে আছড়ে পড়ে যশ। আনুমানিক ঝড়ের গতিবেগ ১৫৫ কিলোমিটার থাকতে পারে বলেই জানিয়ে দেওয়া হয়।
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় যশ। স্থলভাগে আছড়ে পরার আগেই বিভিন্ন এলাকা জুড়ে চলছে তান্ডব। ভোর রাত থেকেই বিভিন্ন উপকূলবর্তী এলাকা ছাপিয়ে যেতে শুরু করে প্রবল জলোচ্ছ্বাসে। মঙ্গলবার থেকেই যশের দাপট নজরে আসে। একের পর এক এলাকাতে বিক্ষিপ্ত ঝড়, টর্নেডো জানান দেয় ঝড়ের আগাম বার্তা। বুধবার থেকেই পাল্টে যায় পরিস্থিতি। উপকূলবর্তী এলাকাতে বেড়েছে হাওয়ার দাপট। পাশাপাশি বাঁধ ছাড়িয়ে সমুদ্রের জল ঢুকে একাধিক এলাকায় নেমে এসেছে বিপর্যয়। যতই এগিয়ে আসছে যশ ততই ভয়ানক ছবি ধরা পড়ছে বিভিন্ন জায়গায়।
ল্যান্ডফলের মুহূর্তেই বদলে যায় সমুদ্রের ছবি। ভয়ানক জলোচ্ছ্বাসের পাশাপাশি হু হু করে জল ঢুকতে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায়। মন্দারমণি থেকে শুরু করে ফ্রেজারগঞ্জ, দিঘার অবস্থা ক্রমেই ভয়ানক হচ্ছে। যশ নির্দিষ্ট সময়ের আগেই স্থলভাগ ছোঁয়ার ফলে আবহাওয়া দফতরের অনুমান গতিবেগ অনেকবেশি, আগামী কয়েকঘণ্টায় তান্ডব চলবে যশের।