বন্যা নিয়ে কেন হইচই, সংবাদমাধ্যমকে পরামর্শ দিলেন সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী

  • সংবাদমাধ্যমের উপরে ক্ষুব্ধ সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী
  • বন্যা নিয়ে অযথা হইচই না করার পরামর্শ
  • উত্তরবঙ্গে অতিবৃষ্টি জেরে পর্যালোচনা বৈঠক সেচমন্ত্রীর
  • পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে, দাবি মন্ত্রীর
     

debamoy ghosh | Published : Jul 15, 2019 12:09 PM IST

বন্যা হয়েছে বলে অযথা হইচই করছে সংবাদমাধ্যম। বন্যা নিয়ে অহেতুক শোরগোল না করার জন্য তাই সংবাদামদ্যমকে পরামর্শ দিলেন সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। মন্ত্রী অবশ্য স্বীকার করেছেন, একমাত্র উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের দোলনচা এলাকায় ১৫ মিটার নদী বাঁধ ভেঙেছে। উত্তরবঙ্গে অন্য কোথাও নদী বাঁধ ভাঙেনি বলেই দাবি সেচমন্ত্রীর।

আরও পড়ুন- রাগে অগ্নিশর্মা পর্যটন মন্ত্রী, ব্যবসায়ীদের হুমকি, প্রতিবাদে অবরোধ শিলিগুড়িতে, দেখুন ভিডিও

Latest Videos

এ দিন প্রবল বৃষ্টির জেরে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে তৈরি হওয়া বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সমস্ত জেলাশাসক, সেচ দফতরের আধিকারিক, দুই মন্ত্রী গৌতম দেব এবং রবিন্দ্রনাথ ঘোষকে নিয়ে বৈঠক করেন শুভেন্দুবাবু। বৈঠক শেষে তিনি জানান, নদীগুলির জলস্তর বেড়ে যে যে বাঁধগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেগুলির দ্রুত মেরামতির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সেচ দফতরের সচিব নবীন প্রকাশকে পরিস্থিতির উপর নজরদারি চালানোর জন্য উত্তরবঙ্গেই থেকে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী। 

শুভেন্দুবাবু অবশ্য স্বীকার করেছেন,গত এক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের যে জেলাগুলির নদীবাঁধগুলি কোনও কোনও জায়গায় দুর্বল হয়েছে,সেগুলি দ্রুত মেরামতির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলাগুলিকে।

মন্ত্রী জানিয়েছেন, সেচ দফতরের ২০১০-২১ সালের বন্যা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা চলতি বছর নভেম্বর মাসে করা হবে। যাতে আগে থেকে বন্যা নিয়ন্ত্রণের কাজ করা যায়।

Share this article
click me!

Latest Videos

হাতে মশাল, গলায় তীব্র বিচারের হুঙ্কার! আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে এবার রাজপথে মশাল মিছিল | RG Kar
পরনে উর্দি, অথচ পা টলোমলো! রায়গঞ্জের রাস্তায় মদ্যপ অবস্থায় পুলিশকর্মীর উৎপাত | Raiganj News Today
পুলিশ কমিশনারের নাম কী কুণাল ঘোষ না তৃণমূলের নাম পুলিশ? কলতানের জামিন হতেই প্রশ্ন Minakshi-র
অবশেষে ধর্না প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত জুনিয়র ডাক্তারদের, দেখুন কী বললেন তাঁরা | Junior Doctors
অভয়া কাণ্ডের দ্রুত বিচারের দাবি জুনিয়র ডাক্তারদের! স্বাস্থ্য ভবন থেকে সিজিও কমপ্লেক্স পর্যন্ত মিছিল