পুরভোটের শেষ মুহূর্তের প্রচারের জন্য আসবে দ্য গ্রেট খালি (The Great Khali) ওরফে দিলীপ সিং রানা। তিনি বিজেপির হয়ে ভোট প্রচার করবেন বলে খবর। তবে, দলের পক্ষ থেকে তাঁকে আহ্বান করা হয়েছে এমন নয়। বরং, ব্যক্তিগত বন্ধুত্বের টানে আসবেন বলে খবর।
রাজ্যে আসতে পারেন দ্য গ্রেট খালি (The Great Khali)। তবে, কোনও বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের জন্য নয়, বরং ভোটের প্রচারে বঙ্গে আসতে পারেন তিনি। এমনই খবর চারিদিকে। শোনা যাচ্ছে, পুরভোটের শেষ মুহূর্তের প্রচারের জন্য আসবে দ্য গ্রেট খালি (The Great Khali) ওরফে দিলীপ সিং রানা। তিনি বিজেপির হয়ে ভোট প্রচার করবেন বলে খবর। তবে, দলের পক্ষ থেকে তাঁকে আহ্বান করা হয়েছে এমন নয়। বরং, ব্যক্তিগত বন্ধুত্বের টানে আসবেন বলে খবর।
আর মাত্র কদিনের প্রচার বাকি। শুক্রবার শেষ প্রচার। রাজ্যে ১৮০টি পুরসভার ভোট। এই ভোটের আগে প্রাক্তন সাংসদ অনুপম হাজরার (Anupam Hazra) হয়ে প্রচারে আসবে বলে খবর। তিনি যে ব্যক্তিগত বন্ধুত্বের টানে আসছেন তা আগেই স্পষ্ট করেছেন অনুপম হাজরা। তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে। ও আমার বন্ধু। আমি আসার জন্য অনুরোধ করেছি।’
এদিকে সম্প্রতি গেরুয়া শিবিরে যোগদান করেছেন দ্য গ্রেট খালি (The Great Khali) ওরফে দিলীপ সিং রানা। প্রথম থেকেই বিজেপির প্রতি তাঁর আনুগত্য ছিল। সেই টানেই বিজেপি (BJP) শিবিরে যোগ দেন তিনি। শুরু করেছেন তাঁর রাজনৈতিক কেরিয়ার। দিল্লিতে যোগদানের পর দলের হয়ে প্রচার করতে আসবেন বঙ্গে।
তবে এই প্রথম নয়। এর আগেও বিজেপির (BJP) হয়ে প্রচারে এসেছিলেন তিনি। যাদবপুরে এক সময় দেখা গিয়েছিল দিলীপ সিং রানাকে। তখনও অনুপম হাজরার হয়ে প্রচারে এসেছিলেন তিনি। এবারও সেই একই চিত্র দেখা যেতে পারে বলে, অনেকেই আশাবাদী। এদিকে পুরভোটের প্রচারে তেমন জাঁকজমক নেই। অধিকাংশ জায়গায়ই হাতে গোনা কর্মী দেখা যাচ্ছে। দলের নেতামন্ত্রী, সাংসদ, বিধায়করদের তেমন দেখা নেই। তার মধ্যে দিলীপ সিং রানার আসার খবর যেন উৎসাহ দিল কর্মীদের।
আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ রবিবার ১০৮টি পুরসভার ভোট রয়েছে। তার আগেই ফের ইভিএমে (EVM) কারচুপির অভিযোগে সরব হল বিজেপি। আগামী পুরভোটে ইভিএমে কারচুপি করা হবে বলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলল বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ জলপাইগুড়িচে পুরভোট শিলিগুড়ির মতোই ইভিএমে কারচুপি করা হবে। অন্য দিকে, এই একই বিষয়ে ফের বিজেপিকে (BJP) আক্রামণ করেছে তৃণমূল। আবার পুরভোটকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন জায়গায় প্রার্থীদের হুমকি দেওয়া, মারধররে অভিযোগ উঠেছ। তাদের অভিযোগ প্রার্থীদের প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। অধীর চৌধুরী থেকে বিজেপি নেতারা এই অভিযোগ করেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।