সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে এই মহিলার আচরণ সন্দেহজনক বলে দাবি করা হয়। বিচারপতি বলেন, অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারের আচরণ অত্যন্ত সন্দেহজনক।
আরজি কর কাণ্ড ঘিরে একে একে চমকপ্রদ তথ্য সামনে আসছে। ক্রমে খুলছে রহস্যের জট। কর্মকরত এক মহিলা চিকিৎসকে ধর্ষণ করে খুন করা হয় আরজি কর হাসপাতালে। এই ঘটনায় প্রথমেই একজন গ্রেপ্তার হয়েছে ঠিকই কিন্তু, সকল তথ্য প্রমাণ বলছে ঘটনায় জড়িত আছে আরও একাধিক ব্যক্তি। তদন্ত করতে গিয়ে ফের মিলল এক নতুন ব্যক্তির পরিচয়।
মামলার তথ্য অনুসারে, তিলোত্তমার পরিবারকে একজন মহিলা অ্যাসিসট্যান্ট সুপার ফোন করে জানায় সে অসুস্থ। পরে ফোন করে বলে সে আত্মহত্যা করেছে। এমন একটি অডিও নেট দুনিয়ায়ও ভাইরাল হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে এই মহিলার আচরণ সন্দেহজনক বলে দাবি করা হয়। বিচারপতি বলেন, অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারের আচরণ অত্যন্ত সন্দেহজনক। এই আচরণের পেছনের কারণ কি?
এদিকে আবার সেখানে উপস্থিত সকলে জানায়, পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের কথা মাথায় রেখে প্রথমে অসুস্থতার কথা বলা হয় এবং পরে আত্মহত্যার খবর দেওয়া হয়। সিবিআই-র পক্ষ থেকে তদন্ত চলছে। একের পর এক রহস্য উদঘাটন হচ্ছে।
গতকালই গ্রেপ্তার হয়েছে সন্দীপ ঘোষ। প্রকাশ্যে এসেছে এক ক্ষমতাশীল গোষ্ঠীর কথা। সন্দীপ ঘোষের আর্থিক দুর্নীতি-র কথা সকলেরই জানা। তেমনই সামনে আসে শবদেহ দুর্নীতির কথা। এরপরই সামনে আশে অভীক দে-র কথা। তাঁর বিরুদ্ধেও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। বর্ধমান মেডিক্যাল রেডিওলজি-র নোডার অফিসার ছিলেন তিনি। বর্তমানে এসএসকেএম হাসপাতালে সার্জারি বিভাগের পিজিটি ছিলেন অভীক দে। সে যাই হোক, পরের পর চলছে তদন্ত। তদন্তে উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।