Hooghly SIR Update News: রাজ্যজুড়ে এসআইআর চালু হতেই ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম থাকা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। বিস্তারিত জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…
১,২,৩, নয় ৪০টি পরিবারের নাম নেই ২০০২ এর তালিকায়। চাঞ্চল্য এলাকা জুড়ে। টানা ভোট দিয়ে আসছেন,এসআইআর এর ফর্ম ফিলাপ করতে গিয়ে দেখছেন ২০০২ সালের তালিকায় নাম নেই। হুগলি চুঁচুড়া পুরসভার কেওটা গরবাগান এলাকার চল্লিশটি পরিবারের নাম নেই ২০০২ এর তাকিলায়।
25
ভোটার তালিকায় গরমিলের অভিযোগ
২০০১ এবং ২০০৪ সালে তাঁরা ভোট দিয়েছেন। গত বছর লোকসভা ভোটও দিয়েছেন যারা। এসআইআর এর জন্য ২০০২ সালের ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। সেখানে দেখা যাচ্ছে তাঁদের নাম নেই। তাই উদ্বেগ তৈরি হয়েছে হুগলি-চুঁচুড়া পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ১৯৬ নম্বর বুথের চল্লিশটি পরিবারের। কি করে এমনটা হল বুঝে উঠতে পারছেন না তাঁরা।
35
কী বলছেন ভুক্তভোগীরা?
জানা গিয়েছে, ২০০২ সালে ওই বুথের নম্বর ছিল ৩১। নাম বাদ যাওয়া মানুষদের দাবি, ওই সালের আগের বছর ২০০১-এ তাঁরা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছিলেন। আবার ২০০৪ সালের লোকসভাতেও তাঁরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।
এ যাবৎ সব ভোটেই তাঁরা ভোটার হিসেবে অংশ নিয়েছেন। অথচ দেখা যাচ্ছে। ২০০২ সালের প্রকাশিত ভোটার তালিকা থেকে তাঁদের নাম বাদ গিয়েছে। যদিও তাঁদের দাবি, ২০০২ সালে নাম না থাকলে যে যে নথি চাওয়া হয়েছে তাঁর সবই রয়েছে তাঁদের কাছে, তবুও তাঁদের প্রশ্ন এমনটা কেন হল! স্থানীয় তৃণমূল নেতা তারক বিশ্বাস বলেন, ‘’কেন এমন হল বোঝা যাচ্ছে না।যাতে সবার নাম থাকে তার জন্য চেষ্টা করব।''
55
ভোটার তালিকায় নাম তোলা নিয়ে মামলা
শুধু তাই নয়, রাজ্য জুড়ে গত ৪ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে ভোটার তালিকা নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর-এর কাজ। এবার এই নিয়ে সিএএ-তে আবেদনকারীরা যাতে এসআরএর-এর মাধ্যমে সংশোধিত ভোটার তালিকায় নাম তুলতে পারেন, সেই আবেদন জানিয়ে এবার কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা। শনিবার দায়ের হয়েছে এই জনস্বার্থ মামলা।