রাজ্যে যে সমস্ত জায়গায় কালীপুজো বিখ্যাত তার মধ্যে অন্যতম ব্যারাকপুর মহকুমা নৈহাটি কালীপুজো।এখানকার বড় মায়ের কালী পুজোর খ্যাতি নাম রাজ্য ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে রাজ্যের বাইরে
কালীপুজোর বাকি মাত্র আর দুই দিন। নৈহাটিতে প্রায় ১০০ বছরের পুরনো বড়মা-র কালীপুজো ঘিরে উত্তেজনা তুঙ্গে থাকে। স্থানীয়দের কথায় বড়মা জাগ্রত। মনের ইচ্ছে পুরণ করেন। মা কালীর বিশাল রূপের দর্শনে এখানে প্রত্যেক বছর প্রচুর দর্শনার্থী আসে। নৈহাটির বাসিন্দা ভবেশ চক্রবর্তীর হাতে ধরে এই পুজো শুরু হয়েছিল। ৫২ ফুটের মূর্তিতেই মায়ের পুজো হয়।
রাজ্যে যে সমস্ত জায়গায় কালীপুজো বিখ্যাত তার মধ্যে অন্যতম ব্যারাকপুর মহকুমা নৈহাটি কালীপুজো।এখানকার বড় মায়ের কালী পুজোর খ্যাতি নাম রাজ্য ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে রাজ্যের বাইরে। ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে এই পুজো চলে আসছে।এখানে মা এর বিশাল রূপ দেখতে ও পুজো দিতে হাজার হাজার মানুষ আসেন। কথিত আছে ধর্ম যার যার নৈহাটির বড় মা সবার। এখানে এসে মা এর কাছে পুজো দিলে মন কামনা পুরণ হয় বলে লোক মুখে প্রচলিত রয়েছে।
তবে অন্যান্য বারের তুলনায় এবার বড় মায়ের পুজো একটু বেশি বিশেষ। কারন এতো দিন শুধু কালি পুজোতে মাটির মূর্তি গড়ে পুজো করা হতো । আর বছরের বাকি দিন মায়ের ফটো তেই পুজো করা হতো।এই বছর মায়ের নতুন মন্দির তৈরি করে কস্টি পাথরের মূর্তি বসিয়ে শুরু হয়েছে পূজার্চনা। এই নতুন মন্দির তৈরি হতেই ভক্তদের ঢল নেমেছে বড় মায়ের মন্দিরে। কালি পুজোর আগেই ভক্তরা আসছেন পুজো দিতে।
নৈহাটি বাসিন্দা ভবেশ চক্রবর্তী কালি পুজো তে কৃষ্ণ নগরের বড় বড় বড় কালি পুজো দেখে নৈহাটি তে এমন পুজো প্রচলন করেন আর তার পর থেকেই বড় মায়ের পুজো চলে আসছে। এই বিষয়ে নৈহাটি পৌর প্রধান বলেন এবার ৫২ ফুটের বড় মায়ের মূর্তি গড়ে কালী পুজো করা হবে।