পশ্চিমবঙ্গ নাকি পাকিস্তান? মালদহে শতাব্দী প্রাচীন মা কালী মন্দির পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় উত্তেজনা চরমে

মহম্মদ আসগর আলি এবং তার দুষ্কৃতীদের নেতৃত্বে এক শতাব্দী প্রাচীন কালী মন্দির পুড়িয়ে দেওয়ার নির্লজ্জ ঘটনা সামনে এসেছে বলে অভিযোগ।

Parna Sengupta | Published : Feb 21, 2024 3:06 PM IST / Updated: Feb 21 2024, 08:54 PM IST

সন্দেশখালিতে অস্থিরতার মধ্যেই অস্থিরতার খবর এল মালদহ থেকে। যেখানে তৃণমূল কংগ্রেসের শাহজাহান শেখ এবং তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে হিন্দু মহিলাদের বিরুদ্ধে যৌন হিংসা সহ জঘন্য অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। সেই মালদায় আরেকটি উদ্বেগজনক ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। মহম্মদ আসগর আলি এবং তার দুষ্কৃতীদের নেতৃত্বে এক শতাব্দী প্রাচীন কালী মন্দির পুড়িয়ে দেওয়ার নির্লজ্জ ঘটনা সামনে এসেছে বলে অভিযোগ।

সন্দেশখালি অশান্তির মধ্যে বিজেপি একটা ভাইরাল ভিডিও শেয়ার করেছে নিজেদের এক্স মিডিয়া হ্যান্ডেলে। সেখানে একটি মন্দিরের অপবিত্রতা দেখানো হয়েছে। যেখানে একটি ভাইরাল ভিডিওতে মন্দির ধ্বংস্ব হতে দেখা যাচ্ছে। এই ঘটনা জনসাধারণের ক্ষোভকে বাড়িয়ে তুলেছে। অনেক নেটিজেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, এটিকে পাকিস্তানের পরিস্থিতির সাথে তুলনা করে এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জরুরি প্রয়োজনের উপর জোর দেন।

 

 

"তৃণমূলের শাহজাহান সন্দেশখালিতে হিন্দু মহিলাদের বিরুদ্ধে যৌন হিংসার মতো ভয়ঙ্কর অপরাধ করেছে। এদিকে, মালদহের কৃষ্ণনগরে, মহম্মদ আসগর আলীর নেতৃত্বে দুষ্কৃতীরা নির্লজ্জভাবে একটি শতাব্দী প্রাচীন মা কালী মন্দির পুড়িয়ে দিয়েছে। এগুলি হিন্দুদের উপর নির্লজ্জ আক্রমণ এবং তাদের বিশ্বাস এবং প্রকাশে আঘাত। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ব্যর্থ।” বঙ্গ বিজেপি টুইটারে এমনভাবেই ব্যাখ্যা করেছে গোটা পরিস্থিতি।

 

একজন নেটিজেন লিখেছেন "এটা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের এখনই আওয়াজ তোলা উচিত। বাংলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এভাবে চলতে থাকলে সাধারণ হিন্দুদের পক্ষে বাংলায় শান্তিতে বসবাস করা খুবই কঠিন হয়ে পড়বে।"

Share this article
click me!