সংক্ষিপ্ত

 বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকীতে তাকে শ্রদ্ধা ও প্রণাম জানিয়ে নিজের মনের বাসনা প্রকাশ করেছেন টলি নায়িকা ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।  অভিনেত্রী বলেছেন, বাবা তখন মৃত্যুশয্যায়, আমরা তখন সবাই ভীষণ কষ্টে রয়েছি। বাবা মৃদুস্বরে বললেন মনে কী দ্বিধা রেখে চলে গেলে গানটি গাইতে। এই মুহূর্তটা আজও ভাবলে আশ্চর্য লাগে যে রবি ঠাকুর আমাদের অস্তিত্বের কতটা গভীর বাস করেন। শান্তিনিকেতনের আশ্রম ছাড়ার সময় এই গানই শুনতে চেয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনিই হলেন আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতি-অস্তিত্ব-ভাষা সবকিছু। মানুষের জীবনে যখনই অন্ধকার নেমে আসে তখনই রবীন্দ্রনাথ তার চেতনায়  আমাদের অন্তরের সমস্ত আঁধার দূর করেন নিমেষে। প্রদীর জ্বেলে সমস্ত অন্ধকার কাটিয়ে আলোর দিশা দেখান এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

 ১২৬৮ সালে ২৫ শে বৈশাখের পূণ্য লগ্নে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আজ ২৫ শে বৈশাখ। সারা রাজ্যজুড়ে পালিত হচ্ছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী। ১৬১ তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তীতে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের  লেখা গান ,কবিতা, নাচ,গল্পের মাধ্যমেই তাকে শ্রদ্ধা জানাবে সকলেই। এই দিনটি আপামর বাঙালির কাছে বড়ই আনন্দের পাশাপাশি অত্যন্ত গর্বের। তবে শুধু রাজ্যেই নয় বরং দেশ-বিদেশেও পালন করা হবে কবিগুরুর জন্মজয়ন্তী। বিশ্বকবি জন্মজয়ন্তীতে জোড়াসাঁকো, শান্তিনিকেতন, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় , স্কুল -কলেজে রবি স্মরণ অনুষ্ঠিত হবে।  তবে স্কুল ছুটি পড়ায় এবছর ২৫ শে বৈশাখ উদযাপন আর হবে না। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান শেষ হওয়ার নয়। বাংলা তথা ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে তার অবদান অসামান্য। রবি ঠাকুর রয়েছেন সকলের মননে।

 বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকীতে তাকে শ্রদ্ধা ও প্রণাম জানিয়ে নিজের মনের বাসনা প্রকাশ করেছেন টলি নায়িকা ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।  অভিনেত্রী বলেছেন, বাবা তখন মৃত্যুশয্যায়, আমরা তখন সবাই ভীষণ কষ্টে রয়েছি। বাবা মৃদুস্বরে বললেন মনে কী দ্বিধা রেখে চলে গেলে গানটি গাইতে। এই মুহূর্তটা আজও ভাবলে আশ্চর্য লাগে যে রবি ঠাকুর আমাদের অস্তিত্বের কতটা গভীর বাস করেন। শান্তিনিকেতনের আশ্রম ছাড়ার সময় এই গানই শুনতে চেয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনিই হলেন আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতি-অস্তিত্ব-ভাষা সবকিছু। মানুষের জীবনে যখনই অন্ধকার নেমে আসে তখনই রবীন্দ্রনাথ তার চেতনায়  আমাদের অন্তরের সমস্ত আঁধার দূর করেন নিমেষে। প্রদীর জ্বেলে সমস্ত অন্ধকার কাটিয়ে আলোর দিশা দেখান এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

 

 

ছোটবেলা থেকে গানে , গল্পে, কবিতায়, নৃত্যনাট্যে বন্ধু হিসেবে, কবিগুরু সকলের সঙ্গ দিয়েছেন। ঋতুপর্ণা জানান, জীবনে যখনই কোনও সমস্যার মধ্যে এসে পড়ি তখনই রবি ঠাকুরের 
'পুরোনো সেই দিনের কথা' গানটা যেন মুহূর্তের মধ্যে পুরোনো ফেলে আসা জীবনের ভালবাসা ফিরিয়ে আনে। এবং আমাদেরকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। জীবন হল অমূল্য এক সম্পদ। জীবনের কোনও ক্ষেত্রেই আশা-ভালবাসা-ভরসা ছাড়তে নেই, সে কথা যেন বারেবারে শিখিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। রবি ঠাকুরের  'পূজারিণী', 'শাপমোচন', 'চিত্রাঙ্গদা', 'মায়ার খেলা'-র মতো কালজয়ী অনন্য সৃষ্টিকে সকলের সামনে তুলে ধরতে পেরে আমি ভাগ্যবান। কাজের মধ্যে রবীন্দ্রনাথের ব্যাপ্তি যেন আরও অনেক ভাল ভাবে অনুভব করেছি । প্রিয় প্রাণের পুরুষ রবীন্দ্রনাথে সামনে আছেন বলেই আজও নিজেদের মূল্যায়ন করতে ও সংশোধন করতে পারি বলে জানিয়েছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।

আরও পড়ুন-বিকিনিতে ঠিকরে বেরোচ্ছে বক্ষযুগল, পরপুরুষের সঙ্গে জলকেলিতে মত্ত মন্দিরা, রেগে আগুন সাইবারবাসী

আরও পড়ুন-লিভ-ইন সহবাস করেই কি বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন আথিয়া? মুখ খুললেন কেএল রাহুলের প্রেমিকা

আরও পড়ুন- সুডৌল স্তন ঢাকা ফিনফিনে কাপড়ে, দিশার আগুন ঝরানো সেক্সি ফিগারে ঝড় উঠল নেটপাড়ায়