সংক্ষিপ্ত

দেশের বিশ্বাসযোগ্য বিমা সংস্থা বলতেই সবার আগে মাথায় আসে এলআইসি-র নাম। গ্রাহকদের জন্য  খুশির খবর নিয়ে হাজির এলআইসি। এবার টাকা ইনভেস্ট করলেই তা পেনশনের সঙ্গে পুরোটাই ফেরত পাবেন। প্রধানমন্ত্রী বন্দনা যোজনায় রয়েছে এই আকর্ষণীয় সুবিধা। এলআইসি-র মাধ্যমেও আপনি এখানে বিনিয়োগ করতে পারবেন। জেনে নিন কীভাবে।

দেশের বিশ্বাসযোগ্য বিমা সংস্থা বলতেই সবার আগে মাথায় আসে এলআইসি-র নাম। গ্রাহকদের জন্য  খুশির খবর নিয়ে হাজির এলআইসি। এবার টাকা ইনভেস্ট করলেই তা পেনশনের সঙ্গে পুরোটাই ফেরত পাবেন। প্রধানমন্ত্রী বন্দনা যোজনায় রয়েছে এই আকর্ষণীয় সুবিধা। এলআইসি-র মাধ্যমেও আপনি এখানে বিনিয়োগ করতে পারবেন। জেনে নিন কীভাবে। প্রধানমন্ত্রী বন্দনা যোজনায় একবার টাকা ইনভেস্ট করলেই তা পেনশনের সঙ্গে পুরোটাই ফেরত পাবেন। প্রধানমন্ত্রী বন্দনা যোজনায় রয়েছে এই আকর্ষণীয় সুবিধা। এলআইসি-র মাধ্যমেও আপনি এখানে বিনিয়োগ করতে পারবেন।

এই স্কিমে ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রধানমন্ত্রীর বান্দনা যোজনায় বিনিয়োগ করলে বার্ষিক ৭.৬৬ শতাংশ সুদের হারে রিটার্ন পাবেন গ্রাহকরা। এই খাতে ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগও করতে পারেন। এই স্কিমটি মূলত প্রবীণ নাগরিকদের জন্যই করা হয়েছে।  যাদের বয়স ৬০ বছরের বেশি তারাই একমাত্র বিনিয়োগ করতে পারবেন কেন্দ্রীয় সরকারের এই স্কিমে । এই স্কিমের মাধ্যমে গ্রাহকরা মাসিক ভিত্তিতে পেনশন নিতে পারবেন। এছাড়াও ত্রৈমাসিক, অর্ধ-বার্ষিক এবং বার্ষিক ভিত্তিতে পেনশন নেওয়ার বিকল্পও রয়েছে। 

 

 

এক্ষেএে গ্রাহকরা যদি প্রতি মাসে পেনশন না নিতে চান তবে বার্ষিক সুদের হার ৭.৬৬ শতাংশ এর সমান হবে। এই স্কিমে সর্বোচ্চ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এই প্রকল্পে প্রতি মাসে কমপক্ষে ১০০০ টাকা বা বার্ষিক ১২০০০ টাকা পেনশন পাওয়া যায়। মাসিক ভিত্তিতে সর্বাধিক পেনশন সীমা ৯,২৫০টাকা অর্থাৎ বার্ষিক ১.১১ লক্ষ টাকা।  প্রতি মাসে ১০০০ টাকা নেওয়ার জন্য আপনাকে ১.৬২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। বার্ষিক ১২,০০০ টাকা পেনশন পেতে চাইলে ১.৫৬ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।  কোনও গ্রাহক যদি মাসে ৯,২৫০ টাকা পেনশন চায় তবে তাকে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।  এবং এক বছরে ১.১১ লক্ষ টাকা পেনশন পেতে চাইলে তাকে ১৪,৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। কোনও গ্রাহক যদি এই স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তবে  মাসিক ভিত্তিতে ৩,৩৩৩ টাকা  এবং বার্ষিক ৪১,৫০০টাকা পেনশন পাবেন।  এই পলিসিতে বিনিয়োগের পর ১০ বছর পর্যন্ত পেনশন পাবেন। তবে তার মধ্যে মৃত্যু হলে পলিসি ক্রয়মূল্য নমিনিকে পুরোটাই ফেরত দেওয়া হবে। এবং পলিসিধারক যদি ১০ বছর বেঁচে থাকেন তবে পেনশনের পাশাপাশি ক্রয়ের মূল্যও ফেরত দেওয়া হয়।